পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় নেত্রকোণার খলিলুর রহমানের বিষয়ে রায় যেকোনো দিন। গতকাল সোমবার বিচারপতি মো: শাহিনূর ইসলামের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শুনানি শেষে রায়ের জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রাখেন। শুনানিতে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামি পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী (স্টেট ডিফেন্স) গাজী এমইএইচ তামিম।
২০১৭ সালের ৩০ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা খলিল সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়। ৫ জনের মধ্যে গ্রেফতার আসামি মো: রমজান আলী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
অন্য আসামিরা হলেন,দুর্গাপূর থানার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের মৃত নবী হোসেনের ছেলে মো: খলিলুর রহমান,তার ভাই মো: আজিজুর রহমান,একই থানার আলমপুর ইউনিয়নের তোরাব আলীর ছেলে আশক আলী এবং জানিরগাঁও ইউনিয়নের কদর আলীর পুত্র মো: শাহনেওয়াজ। তবে বিচার চলাকালে পলাতক মো: খলিলুর রহমান ছাড়া বাকি ৩ আসামি বিভিন্ন সময় মারা যান। এ কারণে শুধু খলিলুর রহমানের বিষয়ে রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। তদন্ত প্রতিবেদনে তার বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে দুর্গাপূর ও কলমাকান্দা থানা এলাকায় ১২ জনকে হত্যা, অবৈধ আটক,নির্যাতন,অপহরণ,১৪/১৫টি বাড়িতে লুণ্ঠন,অগ্নিসংযোগে ধ্বংস করা,ধর্ষণের চেষ্টা,ধর্ষণ,হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।