Inqilab Logo

রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, ৩০ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

জয় ও পুতুলকে নিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে গোপালগঞ্জের পথে প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৪ জুলাই, ২০২২, ১১:৫৬ এএম | আপডেট : ২:৩৫ পিএম, ৪ জুলাই, ২০২২

দুই সন্তানকে নিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সড়কপথে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়েছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। আজ সকাল ৮টায় গণভবন থেকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী। পদ্মা সেতুতে সন্তানদের নিয়ে কিছু সময় কাটান প্রধানমন্ত্রী। সেতুর জাজিরা প্রান্তে ফলকের সামনে কিছু সময় দাঁড়ান। এরপর বিশ্রাম নেন জাজিরা প্রান্তের সার্ভিস এরিয়া-২ এ। এরপর টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হন তিনি। উদ্বোধনের পর পদ্মা সেতু দিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় এটিই প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত প্রথম সফর।

এদিকে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছানোর পর প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এরপর বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহাপাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।



 

Show all comments
  • MD johirul islam ১০ অক্টোবর, ২০২২, ১০:৩৯ পিএম says : 0
    আমাকে বাচান প্লিজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহোদয় বিষয়ঃ সাহায্যের জন্য আবেদন জনাব সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে আমি নিম্মস্বাক্ষরকারী মোঃ জহিরুল ইসলাম অফিস সহায়ক হিসাবে কর্মরত আছি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সিলেট আমি একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী আমার পরিবারে সংখ্যা ৯ জন আমি উপার্জন কারি ব্যক্তি আমার মা বাবা থাকেন সুনামগঞ্জের বারিতে ছোট ভাই দুই জন সিলেট কুলাউড়া উপজেলা দুই দোকানে কর্মচারী হিসাবে কাজ করে ওড়া যা বেতন পায় তা দিয়ে ওরা চলে যায় আমি সরকারি চাকরি করি ২০১৩ সাল থেকে আমি বেতন পাই যা আমার সংসারে হয় না আমার বৃদ্ধ দাদি আমার সাথে থাকেন উনার ওষুধের বাবদ প্রতি মাসে ৪০০০ টাকার লাগে আমার দুইটি সন্তান আছে ওড়া ছোট এখনো আমি যা বেতন পাই আমার সংসারে চলে না আমার মা বাবা টাকা দিতে পাড়ি না আমার মা অসুস্থ আমার মা কে চিকিৎসা করাতে পারি না এখন আমার বৃদ্ধ দাদির ওষুধই কিনে দিতে পাড়ি না আমি থাকি সিলেট শহরে সরকারি স্টাফ কলোনি তে বেতন থেকে ৫০% কেটে রাখেন ১১০০০ টাকার মতো তা দিয়ে সংসার চলতে খুব কষ্ট কর আমি আমার মা বাবা কে মাসে মাসে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে ঋন করে দিছি মানুষের ঋনের টাকার জন্য খুজলে আমি ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে মানুষকে ঋনের টাকা দেই ব্যাংকের লোন কেটে নেওয়ার পর আমি আর বেতন পাই না এখন আমি কিভাবে সংসার চালাবো মা বাবা কে টাকা কিভাবে দিবো আমার দাদি কে ওষুধের টাকা কিভাবে দিবো এখন কি করবো আমি নিজে জানিনা আমি বাঁচবো না মরবো আমি দিশেহারা হয়েগেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহোদয় আপনি আমার দাদির মতো দেখতে আপনার নাদি কে বাচান প্লিজ আমি অসহায় হয়ে গেছি আমাকে বাচান প্লিজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয় আপনি তো কতো মানুষকে সাহায্য করেন আমাকে একটি বার সাহায্য করেন আমাকে একটি ব্যাংক থেকে বিশ লাখ টাকা লোন দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন আমার বাবা নিজের বাড়ি নাই থাকে খাস জমিতে বিশ লাখ টাকা হলে আমি আমার মা বাবা দাদি সবাই সুন্দর মতো চলে যাবো আপনার জন্যে সারাজীবন দোয়া করে যাবো আপনি ভালো থাকবেন আল্লাহ তায়ালা যেনো আপনাকে দির্ঘ
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ