পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মা সেতুর জাকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, তথ্যমন্ত্রী বলেছেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের পরে নাকি আমাকে দেখা যায়নি। আমি ওনাকে বিনয়ের সাথে বলতে চাই পদ্মা সেতু যে সময় উদ্বোধন করা হয়েছে মানুষ যখন পানিতে ভাসছে হাহাকার করছে মানুষের সহায় সম্বল যখন ভেসে যাচ্ছে তখন আপনাদের পদ্মা সেতুর জাকজমক পূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। মানুষ মনে করেছে এটা গোটা জাতির সামনে একটা তামাশা।
গতকাল রোববার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। রিজভী বলেন, আমি তথ্যমন্ত্রীকে একটা কথা বলতে চাই, আপনারা পদ্মা সেতুর তথাকথিত জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধন করলেন গোটা জাতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে, তাদের সাথে রসিকতা করে। জাতি যখন বন্যার মধ্যে ভাসছে সেই অনুষ্ঠানেও কিন্তু আপনাদের অনেক ঘনিষ্ঠ জনকে দেখা যায়নি। সেখানে আপনাদের তথাকথিত কোন বিরোধীদলের কোন নেতাকর্মীকেও আমরা দেখিনি।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, আমরা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার মেয়ের জামাইকেও দেখলাম না। তার (প্রধানমন্ত্রীর) ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়কেও দেখলাম না। সবচেয়ে বড় কথা সবসময় যিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে থাকেন তার বোন শেখ রেহেনাকেও কেন দেখলাম না? বাংলাদেশের কোন বিশিষ্টজনকে আমরা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেখিনি। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় কথা যে সেতু থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে টুস করে ফেলে দিবে দেশের একজন গুণিজনকে চুবানি দিবে বলা হয়েছে, সেই সেতুর জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান দেশের মানুষ ভালভাবে দেখেনি। যে সেতুর সাথে ভয়ংকার দুর্নীতি জড়িয়ে, যেখানে এক টাকা খরচ হওয়ার কথা সেখানে সাড়ে তিন টাকা খরচ হয়েছে। সেই টাকা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পকেটে গেছে তারা কানাডাসহ বিভিন্ন দেশে বাড়ি বানিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।