পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719393108](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চুরি যাওয়া রিজার্ভের অর্থের বাকি অংশ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা করতে আইনমন্ত্রীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল কাল (শনিবার) ফিলিপাইন যাচ্ছে। ২৮ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিনিধি দলটি ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি, রিজাল কর্মাশিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের গর্ভনরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। ম্যানিলাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে এসব বৈঠক হবে।
প্রতিনিধি দলের ফিলিপাইন যাওয়ার বিষয়টি গতকাল অনুমোদন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া অর্থের বাকিটা উদ্ধারের জন্য সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ফিলিপাইন যাবে।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্য হচ্ছেন; অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ফজলে কবির এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ইউনুসুর রহমান।
গত ১৫ নভেম্বর রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া প্রায় ৮ কোটি ডলারের মধ্যে এক কোটি ৪৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে।
চলতি বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘বাংকো সেন্ট্রাল এনজি ফিলিপিনাসকে’ (বিএসপি) বাংলাদেশের রিজার্ভের চুরি হওয়া টাকার এক কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার ডলার ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন দেশটির একটি আঞ্চলিক আদালত। এর ফলে নিউ ইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে বাংলাদেশের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরির প্রায় ১০ মাস পর ফিলিপাইন থেকে প্রায় দেড় কোটি ডলার ফেরত পায় বাংলাদেশ।
এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের ৮ কোটি ডলার চুরি হয়ে চলে যায় ফিলিপাইনে। এর জেরে পদত্যাগ করতে হয় তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমানকে। বাকি অর্থ উদ্ধারে এখন চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।