পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের উন্নয়নে এবং মানুষের কল্যাণে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে অসামান্য অবদান রাখায় প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদকে ‘বাংলাদেশের সৌহার্দ্য ও সম্মান’ সম্মাননা স্মারক প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজ। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংগঠনটি এ ঘোষণা দেয়। এসময় সম্মাননা স্মারকটি প্রেসিডেন্টের কাছে পৌঁছে দেয়ার ঘোষনা দেন সংগঠনের সভাপতি এফ. আহমেদ খান রাজীব। এর আগে গত ৩০ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও সম্মাননা স্মারক পৌঁছে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
এফ. আহমেদ খান রাজীব বলেন, মানুষের মাঝে বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতির পরিবেশ সৃষ্টি করাই হচ্ছে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজের মূল লক্ষ্য। হিংসা-বিদ্বেষ-অহংকার পরিত্যাগ করে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধুত্ব-সৌহার্দ্যরে মিশ্রণে সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বের দেশ গড়তে পারলেই দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। এজন্য বিভিন্ন দিবসের ন্যায় প্রতি বছর ২৩ নভেম্বর দিনটি হিংসামুক্ত বিশ্ব সম্প্রীতি দিবস হিসেবে উদযাপন করে আসছি এবং ৩১ ডিসেম্বর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস পালন করছি। এসময় বাংলাদেশসহ বিশ্ববাসীকে পালনের আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া বাংলাদেশ বন্ধু সমাজকে সাংবিধানিক বৈধতাসহ জাতীয়করণের জন্য প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীসহ সকল নীতি-নির্ধারকদের অনুরোধ জানান তিনি। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন-এস.এম আমান উল্লাহ্, মো. হাবিবুর রহমান, প্রফেসর ড. শহীদ মঞ্জু, ড. শরীফ সাকি, মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।