পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সফররত নিয়োগকারী প্রতিনিধি দলের বৈঠক : কর্মী নিতে কোনো বাধা নেই Ñপ্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী নিতে কোনো বাধা নেই। যে কোনো বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সি’র মালিক মালয়েশিয়া থেকে কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্র আনতে পারলে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা দেবে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি গতকাল বুধবার তার দপ্তরে সফররত মালয়েশিয়ার ফেলডা কোম্পানীর তিন সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দলকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তার পরেও মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির পর্দা উঠছে না কেন এমন প্রশ্নের জবাব মিলছে না কোথাও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগের দরুন মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির বিরাট সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। মালয়েশিয়ায় জি টু জি প্লাস সম্পাদিত চুক্তি রিভিউ করতে মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রী রিচার্ড রায়ত আনাক জায়েমের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল গত ১৫ নভেম্বর ঢাকায় এসে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি’র সাথে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক করে গেছেন।
ঐ বৈঠকে সফররত মালয় মানবসম্পদ মন্ত্রী শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেয়া শুরু হবে বলে ঘোষণা দিয়ে গেছেন। মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (কেডিএন) ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক দক্ষ-আধাদক্ষ কর্মী নিয়োগের অনুমতি দিয়েছে। এসব কর্মী নিয়োগের কলিং ভিসার জন্য প্রতিদিন মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশনে লেভীর অর্থও জমা দেয়া হচ্ছে। এ সুযোগ হাতছাড়া হলে সরকারের ব্যর্থতাই ফুটে উঠবে এবং রেমিটেন্স খাতেও ভাটা পড়বে। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে লেভী জমাকৃত কর্মীদের ফাইল নিয়ে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। কিন্তু অসাধু চক্রের চাপের মুখে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালু না হওয়ায় রিক্রুটিং এজেন্সি ও মালয়েশিয়ার নিয়োগকারীদের মাঝে অসন্তোষ বিরাজ করছে। মালয়েশিয়ায় কর্মী সংকট চরম আকার ধারণ করায় অনেক মেগা কোম্পানী বিদেশী বায়ারদের পণ্য রফতানির অর্ডার সরবরাহ করতে হিমশিম খাচ্ছে। কর্মী স্বল্পতার দরুন মালয়েশিয়ার প্লানটেশন খাতগুলোসহ বিভিন্ন কোম্পানী বিলিয়ন বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। নির্ভরযোগ্য সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। দেশটির বৃহৎ নিয়োগকারী কোম্পানীগুলোর উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা কর্মী নেয়ার প্রস্তাব নিয়ে বাংলাদেশে আসতে শুরু করেছে।
গতকাল মালয়েশিয়ার বৃহৎ ফেলডা গ্লোবাল বেনসার এসডিএন বিএইচডি’র প্রকিউরম্যান্ট-এর প্রধান দাতো আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি’র সাথে তার দপ্তরে কর্মী নেয়ার প্রস্তাব নিয়ে এক বৈঠকে মিলিত হন। প্রতিনিধি দলের অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন, ফেলডা কোম্পানীর হিউম্যান রিসোর্স-এর প্রধান মোঃ নাজিব বিন ইয়াহহিয়া ও ওয়ার্ক ফোর্স-এর প্রধান মোঃ আজমি বিন মোঃ জামিল। এসময়ে বায়রার সাবেক সভাপতি আবুল বাসার, বায়রার নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ও বায়রার সদস্য ম্যাক্সিম ট্রেড এন্ড কোং-এর ম্যানেজিং পার্টনার মাহবুবুর রহমান স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সফররত ফেলডা কোম্পানীর প্রতিনিধি দল প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ-আধাদক্ষ প্রচুর কর্মী নেয়ার প্রস্তাব দেন। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেয়ার প্রস্তাব দেয়ায় ফেলডা কোম্পানীর প্রতিনিধি দলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী নিতে কোনো বাধা নেই। যে কেউ কর্মী নেয়ার ডিমান্ড আনলে তাদেরকে সহায়তা দেয়া হবে।
এদিক, দীর্ঘ প্রতীক্ষিত উক্ত শ্রমবাজারে কর্মী প্রেরণের সুযোগ হাতছাড়া হলে জনশক্তি রফতানি খাতে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। অভিজ্ঞ মহল এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে সঠিক নির্দেশনা সংক্রান্ত লিখিত চিঠি না পাওয়ায় কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশন কর্তৃপক্ষ কেডিএন থেকে কর্মী আমদানীর নতুন নিয়োগানুমতি ও লেভী জমাকৃত কর্মীদের ফাইল জমা নিচ্ছে না। ফলে নিয়োগানুমতির ও লেভী জমার মূল কপি নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে সংশ্লিষ্ট জনশক্তি রফতানিকারকরা দেশে ছুটে এসে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে ধরনা দিচ্ছে। ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগের কারণে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার উন্মুক্ত হবার সম্ভাবনা দেখা দিলেও মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে দশ সিন্ডিকেট চক্রের কালো থাবা পড়েছে। এ নিয়ে উভয় দেশের জনশক্তি রফতানিকারক ও আমদানিকারকদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। বায়রার সাবেক মহাসচিব মনসুর আহমদ কালাম গতকাল বুধবার লিখিতভাবে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, প্রবাসী সচিব বেগম শামছুন নাহার ও বিএমইটি’র মহাপরিচালক মোঃ সেলিম রেজাকে এ বিষয়টি অবহিত করে সকল রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে সুযোগ দেয়ার জোর দাবী জানিয়েছেন। বেসরকারী বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির স্বত্বাধিকারীরা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার কোনো সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চালু করা হলে তাৎক্ষণিভাবে তা’ প্রতিহত করতে আইনী লড়াইয়ে নামার হুমকি দিয়েছে। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার একচেটিয়া দখলে নিতে সিন্ডিকেট চক্র জোর লবিং চালাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ঢাকার অভিজাত এলাকায় বিশটি রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক-স্বত্বাধিকারীদের নিয়ে দফায় দফায় মিটিং করে সিন্ডিকেটের অন্তর্ভুক্ত করণে কনসিডিয়াম সদস্য নিয়োগের প্রস্তাব দিয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালু করতে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। কনসিডিয়াম সদস্য করণের বিষয়টি নিয়ে বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বায়রার সাবেক মহাসচিব মনসুর আহমেদ কালাম গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগের ফসল হিসেবে মালয়েশিয়ায় প্রচুর বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগের সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু ১০ সিন্ডিকেট চক্রের অশুভ তৎপরতায় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে ধূম্রজালের সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বলেন, কোনো অপশক্তিই সম্ভাবনাময় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার একচেটিয়া দখলে নিতে পারবে না। এ জন্য প্রয়োজনে আইনী লড়াই চালিয়ে যাওয়া হবে বলেও বায়রার সাবেক মহাসচিব মনসুর আহমদ কালাম উল্লেখ করেন। বায়রার একজন সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, কোনো অদৃশ্য শক্তির কারণে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালু হচ্ছে না। এতে মালয়েশিয়ার নিয়োগকারী কোম্পানীগুলো বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। রিক্রুটিং এজেন্সি ইয়াম্বু ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল (১৯২)-এর ওভারসীজ এক্সিকিউটিভ মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসাইন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। ইতিমধ্যে কর্মী সংকটের দরুন বেশ কিছু চীনা মেগা কোম্পানী মালয়েশিয়া থেকে ব্যবসা গুটিয়ে ভিয়েতনামে চলে গেছে। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ার বহু কোম্পানী বাংলাদেশ থেকে প্রচুর কর্মী নেয়ার জন্য প্রতিদিন মালয়েশিয়ার কেডিএন থেকে ডিমান্ড লেটার নিচ্ছে এবং লেভীর অর্থও জমা দিচ্ছে। মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসাইন বলেন, ১০ সিন্ডিকেট চক্র মালয়েশিয়ার সম্ভাবনাময় শ্রমবাজার একচেটিয়া দখলে নিতে জোর লবিং চালাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটা অশনি সংকেত। সিন্ডিকেটের কালো থাবা থেকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারকে রক্ষা করতে না পারলে জনশক্তি রফতানিতে নৈরাজ্য সৃষ্টি এবং অভিবাসন ব্যয় কয়েকগুন বেড়ে যাবে বলে মোহাম্মদ দেলাওয়ার হোসাইন উল্লেখ করেন। মালয়েশিয়ার প্যানাংস্থ গ্লোব টনিক ইলেক্ট্রনিক কোম্পানী ইয়াম্বু ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে ৭৩ জন কর্মী নেয়ার কেডিএন থেকে ডিমান্ড লেটার ইস্যু করে লেভীর অর্থ পরিশোধ করেছে। এছাড়া মালয়েশিয়ার লাদান শ্রী বিরা এসডিএন বিএইচডি রিক্রুটিং এজেন্সি ইয়াম্বু ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল থেকে ৩শ’ কর্মী এবং বাসকো গ্রুপ এসডিএন বিএইচ ডি কোম্পানী ইয়াম্বু ট্রেড থেকে ৫০জন কর্মী নেয়ার জন্য কেডিএন থেকে নিয়োগানুমতি নিয়ে লেভীও জমা দিয়েছে। কিন্তু কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশন কর্মী নিয়োগের ফাইল জমা নেয়া শুরু না করায় চরম হতাশায় ভুগছে মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু কর্মীরা। কর্মী যাওয়া শুরু না হওয়ায় এসব ডিমান্ড লেটার নিয়ে বিপাকে পড়েছে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। জাতীয় শ্রমিক লীগ মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বাবুল ও সহ-সভাপতি শাহ আলম হাওলাদার গতকাল রাতে কুয়ালালামপুর থেকে জানান, মালয়েশিয়ায় অভিবাসী কর্মীর প্রচুর সংকট রয়েছে। নেতৃদ্বয় বলেন, বর্তমান সরকারের ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগের পর মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার উন্মুক্ত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। সম্ভাবনাময় এ শ্রমবাজার যাতে কোনো সিন্ডিকেটের হাতে চলে না যায় সে জন্য তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন। নেতৃদ্বয় বলেন, প্রবাসী কর্মীদের স্বার্থে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে।
বায়রার মালয়েশিয়া জনশক্তি রফতানি সংক্রান্ত স্ট্যান্ডিং কমিটি’র চেয়ারম্যান ও ইস্টার্ন বে-বাংলাদেশ রিক্রুটিং এজেন্সি’র স্বত্বাধিকারী আলহাজ মোঃ গিয়াস উদ্দিন বাবুল গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, অনলাইন প্রক্রিয়ায় মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির লক্ষ্যে মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (কেডিএন) গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার কর্মী নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে। কেডিএন হাজার হাজার বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগের জন্য লেভী জমা দেয়ার জন্য অনুমোদন দিয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে আলহাজ গিয়াস উদ্দিন বাবুল বলেন, মালয়েশিয়ায় প্রচুর বাংলাদেশী কর্মীর চাহিদা রয়েছে। তিনি বলেন, মালয়েশিয়ার পাইফওয়ে ফার্নিচার এসডিএনবিএইচ ডি, গোল্ড ব্রিজ কর্পোরেশন এসডিএনবিএইচডি, হাফসং উড প্রোডাক্ট ইন্ডাস্ট্রি এসডিএনবিএইচডি, সিইএস উড এসডিএনবিএইচডি ইস্টার্ন বে-বাংলাদেশ রিক্রুটিং এজেন্সি’র মাধ্যমে কর্মী নিতে চাহিদাপত্র ইস্যু ও লেভী জমা দিয়েছে। এ ছাড়া গত ১৪ সেপ্টেম্বর একটি কোম্পানি ১ হাজার কর্মীর ও ২৮ অক্টোবর একটি কোম্পানি আরো ৫শ’ কর্মী নেয়ার ডিমান্ড লেটার ইস্যু ও লেভী জমা দিয়েছে উল্লেখিত রিক্রুটিং এজেন্সির অনুকূলে। আলহাজ গিয়াস উদ্দিন বাবুল বলেন, কর্মী যাওয়া শুরু না হওয়ায় এ সব চাহিদাপত্র নিয়ে আমরা চরম বেকায়দায় রয়েছি। স্বল্প অভিবাসন ব্যয়ে সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিকে কর্মী প্রেরণের সুযোগ সৃষ্টির জন্য আলহাজ গিয়াস উদ্দিন বাবুল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।