পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বেসরকারি বিএম কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণে হতাহত ৬৯ জনের পরিবারের সদস্যদের কাছে পাঁচ কোটি ৬৭ লাখ টাকার চেক তুলে দিয়েছেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমান। গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে এ চেক হস্তান্তর করা হয়। অগ্নিকাণ্ডে নিহত ফায়ার সার্ভিস কর্মীর পরিবারকে ১৫ লাখ টাকা করে দিয়েছে বিএম ডিপো কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে নিহত শ্রমিক ও চালকসহ অন্যদের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা এবং অঙ্গ হারানো ব্যক্তির পরিবারকে ছয় লাখ টাকা, সাধারণ আহতদের চার লাখ টাকা করে দেয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মাহমুদ উল্লাহ মারুফের সঞ্চালনায় এ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, বিএম কন্টেইনার ডিপোর পরিচালক শফিকুর রহমান, স্মার্ট গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মেজর (অব.) শামসুল হায়দার সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, যাদের লাশ এখনো চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি, সেই সব পরিবারকে ডিএনএ রিপোর্টের মাধ্যমে লাশ শনাক্ত করার পর সহায়তার অর্থ দেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডিপো কর্তৃপক্ষ। অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, বিএম ডিপোর ঘটনার পর শুধু প্রশাসন নয়, চট্টগ্রামের জনসাধারণ একযোগে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
মেজর (অব.) শামসুল হায়দার সিদ্দিকী বলেন, বিএম কন্টেইনার ডিপোর দুর্ঘটনায় নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নেভাতে গিয়ে অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনায় অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন। তারা শহীদ হয়েছে। এতো বড় একটি দুর্ঘটনার পড়েও বিএম ডিপো হতাহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে। সবার সহযোগিতায় বিএম ডিপো আবারও তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।