পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল জামানত হারিয়েছেন। তিনি ১৬টি কেন্দ্র মিলিয়ে ভোট পেয়েছেন মাত্র এক হাজার ৮৩৪টি।
গত বুধবার অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন ৬ জন। তৃণমূল থেকে প্রার্থীদের সুপারিশ করে জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে কেন্দ্রে পাঠিয়েছিল উপজেলা আওয়ামী লীগ।
বুড়ইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কালিপদ প্রামানিক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু সাঈদ, আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল ও আহসানুল হকের নাম সুপারিশ করে কেন্দ্রে পাঠানো হয়। দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পর দেখা যায়, বুড়ইল ইউনিয়নের তালিকার ১, ২ নম্বর বাদ দিয়ে ৩ নম্বরে থাকা মোফাজ্জল হোসেন মন্ডলকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়।
বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউর রহমান (অটোরিকশা প্রতীক) ১১ হাজার ২৭০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী আব্দুল মালেক (চশমা প্রতীক) ৬ হাজার ৯১৮ ভোট পান। স্বতন্ত্র প্রার্থী ভবেশ চন্দ্র সরকার (ঘোড়া) তিন হাজার ৯২৯ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
আর ১৬টি কেন্দ্রে মোফাজ্জল হোসেন মন্ডলের প্রাপ্ত ভোট এক হাজার ৮৩৪টি। এছাড়াও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আহসানুল হক (মোটরসাইকেল) ৪৮৩ ভোট এবং রুহুল আমিন হিমেল (আনারস) ২৪৯ ভোট পান। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুস সালাম বলেন, ইউনিয়নে যত ভোট পড়েছে তার ৮ ভাগের এক ভাগ ভোট পেতে হবে। সে হিসাবে বুড়ইল ইউনিয়নে ৩ জন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
এ বিষয়ে নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করার জন্য ব্যাপক চেষ্টা করেছেন। প্রার্থীর ব্যক্তিগত সমস্যা ও সীমাবদ্ধতার কারণে এই ভরাডুবি হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।