পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকের রুমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালের কর্মচারীরাই তা নিভিয়ে ফেলে। এতে কেউ হতাহত হয়নি। গতকাল রোববার সকাল সোয়া ৭টার দিকে হাসপাতালের ১১২ নম্বর ওয়ার্ডের বারান্দায় এক চিকিৎসকের রুমে এই অগ্নিদুর্ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালের ১১২ নম্বর ইউরোলোজি বিভাগে ভর্তি রোগী হান্নান পাঠান জানান, সকালে বারান্দায় তার বেডে বসে ছিলেন তিনি। তখন পাশেই চিকিৎসকরে রুম থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালের নার্সদের বিষয়টি জানান। আরেক রোগীর স্বজন আহসান হাবীব জানান, আগুনের ধোঁয়া দেখেই সব রোগী ও সঙ্গে থাকা স্বজনরা ছোটাছুটি করে ওয়ার্ড থেকে বাইরে বের হয়ে যায়।
ওয়ার্ডের দায়িত্বরত এক সিনিয়র স্টাফ জানান, রুমটিতে ডা. টুটুল ও ডা. কল্লোল নামে দুই মেডিকেল অফিসার ডিউটি করেন। সকালে রুমটি বাইরে থেকে তালাবদ্ধ ছিলো। রুমের ভেতর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে ওই ডাক্তারদেরকে ফোন দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে তারা এসে রুমের দরজা খুলে দিলে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়।
সরেজমিনে ওয়ার্ডটিতে গিয়ে দেখা যায়, ছোট্ট রুমটির একটি বিছানার ফোম, চাদর পুড়ে গেছে। আর বিছানার ঠিক ওপরে থাকা দেয়ালে লাগানো ফ্যানটি পুড়ে বিছানার ওপর পড়ে আছে। আর দরজার পাশের এয়ারকন্ডিশনারও আগুনের তাপে আংশিক গলে গেছে।
ঢামেক হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক ডা. আশরাফুল আলম জানান, সকালে ইউরোলোজি বিভাগের বারান্দায় চিকিৎসকদের একটি রুমে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে স্টাফরাই আগুন নিভিয়ে ফেলেছে। কেউ হতাহত হয়নি। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে জানার চেষ্টা চলছে। তবে আগুন লাগার কারণ জানার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।