পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্যানেল ভিত্তিক নিয়োগের দাবিতে নিয়োগ বঞ্চিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের গণঅনশন কর্মসূচি চলছে। গতকাল শনিবার অনশনের সপ্তম দিন চলছে।
গত ৫ জুন থেকে শুরু হওয়া অনশনের শিক্ষকরা দাবি জানিয়ে বলেন, বর্তমানে বেতনভুক্ত কর্মরত (ইনডেক্সধারী) শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত না করে, নিবন্ধনধারী চাকরি প্রত্যাশীদের কোটা বিহীন স্বস্ব নীতিমালায় নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন পরীক্ষা বন্ধ রেখে প্যানেল ভিত্তিক নিয়োগ দিতে হবে।
এ সময় তারা বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) অদূরদর্শিতা তুলে ধরে বলেন, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রত্যেক নিবন্ধনধারীর কাছ থেকে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা আলদা ফি নির্ধারণ করেছেন। অনির্দিষ্ট আবেদনের ব্যবস্থা চালু করে বেকার নিবন্ধনধারীদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে সর্বস্বান্ত করছে। যোগ্য শিক্ষক নির্বাচন ও নিয়োগ সুপারিশের পরিবর্তে এনটিআরসিএ অর্থসংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত পাচ্ছে। তারা আরো বলেন, ২০০৬ সালে প্রকাশিত গেজেটের আলোকে আগের নিবন্ধিত শিক্ষকদের নিয়োগের কোনো সুরাহা না করে, ২০১৫ সালে গেজেট অনুযায়ী এককভাবে নিয়োগ সুপারিশের উদ্দেশ্যে ১৩তম পরীক্ষা নেয় এনটিআরসিএ।
এ সময় ক্ষোভপ্রকাশ করে তারা বলেন, জাল সনদধারীরা এখনো চাকরিতে এখন বহাল আছে, অথচ বৈধ সনদধারীরা বেকার হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
কৃর্তপক্ষের স্বেচ্ছাচারী আচারণ তুলে ধরে নিবন্ধনধারীরা বলেন, একই চাকরির জন্য একই কর্তৃপক্ষের অধীনে হাজার হাজার আবেদন করতে হয়, এমন নজির পৃথিবীর কোথাও নেই।
প্যানেল প্রত্যাশী নিবন্ধিত শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি মো. আমির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জিম এম ইয়াছিন, সদস্য কাকলী পারভীন, সিরাজুল ইসলাম, জাফর আহমেদ, রাইহান কবির রনোসহ শতাধিক শিক্ষক অনশন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।