পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সকল নাটকের অবসান ঘটিয়ে মেয়র পদে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন নারায়ণগঞ্জ আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খান। জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাড. তৈমুর আলম খন্দকার নির্বাচন করার অনিহা প্রকাশ করায় বিএনপির হাইকমান্ড অ্যাড. সাখাওয়াত খানকে মনোনীত করেন।
অ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খান নারায়ণগঞ্জ নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও আলোচিত সাত খুন মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে লড়ছেন। তিনি সাত খুন ঘটনার পর বিচারের দাবিতে আন্দোলন করে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে আলোচনায় আসেন।
এনসিসি নির্বাচন মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী নিয়ে স্থানীয় বিএনপিতে বিভিন্ন ধরনের নাটক শুরু হয়। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে বেশ কয়েকজন বিএনপি নেতা নির্বাচন করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। এরমধ্যে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি আবুল কালাম, জেলা বিএনপির সভাপতি ও বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা তৈমুর আলম খন্দকার, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম উল্লেখযোগ্য।
তফসিল ঘোষণার পর নারায়ণগঞ্জের বিএনপির একাধিক নেতাকে কেন্দ্রীয় বিএনপি তলব করে বৈঠক করেন এবং সকল নেতাদের মতামত নেন। ঐসময় তৈমুর আলম খন্দকার ও আবুল কালাম নির্বাচন না করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে এটিএম কামাল ও অ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খান নির্বাচন করার ইচ্ছে পোষণ করেন।
বিএনপির একটি সূত্র জানান, তৈমুর আলম খন্দকার নির্বাচন না করার জন্য ইতোপূর্বে ঘোষণা দেন। তাই অ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খানকে মনোনয়ন দেয়ার জন্য গতকাল সোমবার খালেদা জিয়া চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেয় বিএনপি।
এই সময় নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম সর্দার, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সাখাওয়াত ইসলাম রানা, সাবেক ছাত্রদল নেতা আবু আল ইউসূফ খান টিপু, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা অ্যাড. এইচ এম আনোয়ার প্রধান, বিএনপির প্রবীণ নেতা ইসমাঈল মাস্টার, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক সাদেক হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ সাহাদাত হোসেন, মামুনুর রশিদ, ছাত্রদল নেতা দিদার খন্দকার প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।