পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নোট বাতিলের প্রতিবাদে মোদি সরকারের উপর চাপ তৈরি করতে এবার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মসূচি নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এটা শুরু হচ্ছে দিল্লি থেকে। তারপর একে একে উত্তর প্রদেশ, বিহার, পাঞ্জাব। গতকাল মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মঙ্গলবার দিল্লি যাচ্ছি। বুধবার যন্তর-মন্তরের জন্য অনুমতি নেয়া হয়েছে। ২৯ তারিখ লক্ষেèৗ যাবো। তারপর বিহার, পাঞ্জাব। জনতার আন্দোলন, জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেবো। যতক্ষণ না মানুষ বিচার পাচ্ছে।
মোদি সরকার এ মাসের ৮ তারিখ নোট বাতিলের কথা ঘোষণা করার পর থেকেই সুর চড়িয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রেসিডেন্টের কাছে গিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন। বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেছেন। দিল্লিতে বসেই হুঁশিয়ারির সুরে মোদি সরকারকে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের জন্য ৭২ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন মমতা। বলেন, তিন দিন সময় দিলাম, তার মধ্যে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন। না হলে, আমরা এখনো বেঁচে আছি।
আজ দিল্লি গিয়ে ফের বিরোধী দলগুলোকে একজোট করার চেষ্টায় যে তিনি নামবেন, তাও পরিষ্কার করে দিয়েছেন মমতা। তিনি বলেন, এটা ছোট ইস্যু নয় যে একলা চলব। সবাইকে একজোট করতে হবে। তিনটি দল সঙ্গেই আছে। সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি।
গতকাল ফোনে বেশ কয়েকটি বিজেপি বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে কথাও বলেন তৃণমূল নেত্রী। যদিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এসব কর্মসূচিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না বিজেপি। খোঁচা দিয়েছে কংগ্রেস-সিপিএমও। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর কটাক্ষ, নিজের রাজ্যের কালো টাকা বের করতে পারছেন না কেন মমতা। অন্যদিকে, সিপিএম সাংসদ মুহাম্মদ সেলিম বলেন, বিজেপির দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসাবে খেলছেন মমতা।
কৃষকদের জন্য সুখবর
৫০০ এবং হাজারের নোট বাতিলের পর এক সুখবর চাষিদের জন্য। খরিফ মওসুমে চাষিদের স্বস্তি দিতে নোট নিয়ম আরেকটু শিথিল করলো কেন্দ্র। চাষিরা পুরনো ৫০০ টাকার নোট দিয়েই বীজ কিনতে পারবেন। তবে বীজ কিনতে হবে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, জাতীয় এবং রাজ্য বীজ বণ্টন কেন্দ্র, কেন্দ্র অথবা রাজ্য কৃষিবিশ্ববিদ্যালয় এবং আইসিএআর থেকে।
বীজ কেনা-বেচা যাতে কালো টাকা সাদা করার একটি উপায় না হয়ে দাঁড়ায় তার জন্যও সতর্কতা নেয়া হয়েছে। বীজ কেনার সময় ক্রেতাকে নিজের সচিত্র পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে এবং সেই লেনদেন খুঁটিয়ে দেখবে আয়কর দফতর। সূত্র : এবিপি আনন্দ, ও জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।