পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবণ্টিত নগদ এবং বোনাস লভ্যাংশের টাকা আগামী ১০ জুনের মধ্যে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে (সিএমএসএফ) জমা দিতে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এর ফলে নতুন করে আরও পাঁচ দিন সময় পেল পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলো। গত রোববার এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সকল তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠিয়েছে বিএসইসি। চিঠিতে বলা হয়েছে, বর্ধিত সময়ের মধ্যে অবণ্টিত লভ্যাংশ সিএমএসএফে প্রদান করা না হলে ওইসব বিও হিসাব নিজেদের হেফাজতে নিয়ে ব্লকড করা হবে। কমিশনের অনুমোদন ছাড়া সেই বিও হিসাব আর চালু করা যাবে না। আর সর্বশেষ এ সময়ের মধ্যে অবণ্টিত লভ্যাংশ স্থিতিশীল তহবিলে স্থানান্তর না করলে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ফের হুশিয়ারি দিয়েছে কমিশন।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এর আগে এ বিষয়ে কমিশন থেকে একাধিক চিঠি পাঠানো হয়েছে। বিএসইসির ওই নির্দেশনা অনুযায়ী আপনাদের ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে নগদ ও স্টক বা বোনাস লভ্যাংশ বা যেকোনো তহবিল বা অবণ্টিত শেয়ার বা অমীমাংসিত বা অনাকাক্সিক্ষত দাবিহীন বা ফেরত না হওয়া পাবলিক সাবস্ক্রিপশনের অর্থ গত ৩০ মে’র মধ্যে হস্তান্তরের কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে, কিছু কোম্পানি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে উল্লিখিত বিধি এবং কমিশনের নির্দেশের বিধান অনুযায়ী অবণ্টিত নগদ ও স্টক বা বোনাস শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেনি। তাই ওই কোম্পানিগুলোকে তাদের অবণ্টিত লভ্যাংশ আগামী ১০ জুনের মধ্যে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের ব্যাংক ও বিও হিসাবে স্থানান্তরের নির্দেশ দেয়া হলো। আর এ নির্দেশনা পরিপালনে ব্যর্থ হলে সিকিউরিটিজ আইনানুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
একইসঙ্গে বিষয়টি সিএমএসএফের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি, সিএমএসএফের চিফ অব অপারেশন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালককে অবহিত করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।