পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পে বেধে দেয়া রডের দাম পুন:বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছেন এফবিসিসিআই এর আয়রন, কার্বন স্টিল, স্টেইনলেস স্টিল অ্যান্ড রি-রোলিং ইন্ডাস্ট্রিজ বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি। গতকাল রোববার এফবিসিসিআই কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কমিটির প্রথম বৈঠকে এ আহ্বান জানান এই কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মানোয়ার হোসেন।
তিনি জানান, গণপূর্ত অধিদফতরের নতুন দর অনুযায়ী সরকারি প্রকল্পে প্রতি টন রডের দাম ৭২ হাজার টাকা করে নির্ধারণ দেয়া হয়েছে। কিন্তু বর্তমানের প্রতি টন স্ক্র্যাপের দাম ৬২ হাজার টাকার সাথে ভ্যাট ও অন্যান্য কর এবং বিদ্যুৎ ও গ্যাসের খরচসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য ব্যয় হিসাব করলে রডের উৎপাদন মূল্য সরকারের বেধে দেয়া দামের চেয়ে বেশি। তাই নির্ধারিত দাম পুনঃবিবেচনা করার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়াও মেয়াদী ঋণের সময়সীমা ১০ বছর ও রডের ক্ষেত্রে ডেফার পেমেন্ট এর সময় ৩৬০ দিনের পরিবর্তে ৭২০ দিন ও মেশিনের ক্ষেত্রে ৩ বছরের পরিবর্তে ৫ বছর করার দাবি জানান মানোয়ার হোসেন।
বৈঠকে কমিটির ডিরেক্টর ইন চার্জ মো. জামাল উদ্দিন বলেন, দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে স্টিল খাতের গুরুত্ব অনেক। রাষ্ট্রের উন্নয়নের স্বার্থে প্রতি টন রডে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ লোকসান দিয়েও ব্যবসা পরিচালনা করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। তবে রডের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বড় বড় নির্মাণ কোম্পানি আজকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, স্টিল ও নির্মাণ খাত বাংলাদেশের অন্যতম একটি শক্তিশালী খাত। কিন্তু এর অভ্যন্তরীণ সংকটও অনেক। কমিটিকে এসব সমস্যাগুলো চিহ্নিত করার তাগিদ দেন সভাপতি। এ খাতকে এগিয়ে নিতে এফবিসিসিআই’র পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেয়ারও আশ্বাস দেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।