পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘একটাই পৃথিবী: প্রকৃতির ঐকতানে টেকসই জীবন’ এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে সারাদেশের মতো খুলনায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়েছে। রবিবার (৫ জুন) সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, মানুষ প্রতিনিয়ত তাদের উন্নয়নের নামে প্রকৃতির ক্ষতি করছে।
তিনি বলেন, নানাভাবে ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি। পরিবেশ দূষণের ফলে মানুষ, জীব-জন্তু ও বাস্তুসংস্থানের ক্ষতি হচ্ছে। পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে ও কৃষি উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে। পরিবেশের এই বিপর্যয় সুরক্ষার জন্য আমাদের সবার ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতন হতে হবে। প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের একাত্বভাবে থাকতে হবে। প্রকৃতি যেভাবে আছে এর পরিবর্তন করা যাবে না। আমাদের সবার মনে রাখতে হবে, আমরা যদি বাঁচতে চাই তা হলে পৃথিবীকে বাঁচাতে হবে।
খুলনার জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঁইয়া, কেসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কার তাজুল ইসলাম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. সালমা বেগম। খুলনা বিভাগীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসন এবং পরিবেশ অধিদপ্তর যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এর আগে নগরীর হাদিস পার্ক থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় পর্যন্ত শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।