পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, সংঘর্ষ ও গাড়ি ভাঙচুরের জের ধরে গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনের নিরাপত্তা ছিলো কড়াকড়ি। আদালতে প্রবেশের প্রধান ফটকটি বন্ধ করে দেয়া হয়। শিশু একাডেমির পেছনে চার নেতার মাজার সংলগ্ন ‘ন্যায় সরণি’র প্রবেশদ্বার গেটও বন্ধ রাখা হয়। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সংলগ্ন গেট, মাজার গেট ও জাজেস স্পোর্টস কমপ্লেক্স গেট নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রেখে খোলা রাখা হয়। হাইকোর্ট মাজার সংলগ্ন প্রবেশদ্বারসহ সবকটি প্রবেশদ্বারে মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত পুলিশ। সাদা পোশাকের গোয়েন্দা নজরদারিও বাড়ানো হয়। গত বুধবারের আকষ্মিক হামলার বিষয়ে আগাম কোনো গোয়েন্দা তথ্য ছিলো না। এ ক্ষেত্রে দেশের সর্বোচ্চ আদালত অঙ্গনের ইন্টেলিজেন্সি’র দুর্বলতার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ বাস্তবতায় ওইদিন অনুষ্ঠিত এক সমন্বয় সভায় পুরো সুপ্রিমকোর্ট অঙ্গনকে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত হয়।
সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে আর কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা যাতে না ঘটে সেই লক্ষ্যে গতকাল আদালত প্রশাসনের সতর্কতা লক্ষ্য করা গেছে। আদালতে প্রবেশের ক্ষেত্রে আইনজীবী ও সংশ্লিষ্টদের পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড) দেখাতে হয়েছে। বিচারপ্রার্থী কেউ প্রবেশ করতে চাইলে মামলা সংক্রান্ত প্রাথমিক তথ্য কর্তব্যরত আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের দেখাতে হয়েছে। সন্দেহজনক মনে হলেই করা হয় তল্লাশি।
গত ২৬ মে দুপুরে হাইকোর্ট মোড় ও দোয়েল চত্বরসহ আশপাশের এলাকায় ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলাকালে দুই পক্ষই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গনে প্রবেশ করে। একপর্যায়ে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে ছাত্রদলকর্মীরা হামলার শিকার হয়ে রক্তাক্ত হন। আইনজীবীর গাড়ি ভাঙচুরের শিকার হয়। আহত হন সাংবাদিকও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।