পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চিটাগাং চেম্বার ও বাংলাদেশ সেন্টার অব এক্সিলেন্স-বিসিই’র উদ্যোগে এবং যুক্তরাজ্যের পোর্টসমাউথ ইউনিভার্সিটির সহযোগিতায় ‘ফ্রম ব্লু ইকনোমি টু ব্লু গভর্নেন্স ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওয়েবিনার গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ব্লু ইকনোমির জন্য যত শীঘ্রই সম্ভব নীতিমালা প্রণয়ন ও কমিশন গঠনের উপর গুরুত্বারোপ করেন বক্তাগণ।
চেম্বার সভাপতি ও বিসিই’র চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পোর্টসমাউথ ইউনিভার্সিটির প্রফেসর পিয়েরে ফেলার। প্যানেল আলোচক ছিলেন চিটাগাং চেম্বারের সিনিয়র সহ-সভাপতি তরফদার মো. রুহুল আমিন, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন ব্লু ইকনোমি সেলের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) এস এম জাকির হোসেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অব বে অব বেঙ্গল এন্ড বাংলাদেশ স্টাডিজের পরিচালক কমোডর (অব.) ওয়াহিদ হাসান কুতুবউদ্দিন, পোর্টসমাউথ ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল এনগেইজমেন্ট অফিসার জু হল এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী বিজনেস ইন্টারলিংকের সিইও ম্যাবস নূর।
মূল প্রবন্ধে প্রফেসর পিয়েরে ফেলার ব্লু ইকনোমির বিভিন্ন সেক্টর, সম্ভাবনা ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি ব্লু গভর্ণেন্সের ক্ষেত্রে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সব লেভেলে সমন্বয়ের মাধ্যমে পরিকল্পনা প্রণয়ন, শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে সক্ষমতা বৃদ্ধি, ব্লু ফাইন্যান্সিং এবং সমুদ্র সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি অত্যাবশ্যক বলে উল্লেখ করেন।
ব্লু ইকনোমির বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রফতানি সম্প্রসারণ ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন বহুমুখীকরণ সম্ভব। এ খাতগুলো আরএমজি খাতের মত বৃহৎ খাতে উন্নীত হতে পারে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুটি কয়েক খাতের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা হ্রাসে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এর ক্ষেত্রে বর্তমানের মত পরিস্থিতি যাতে সৃষ্টি না হয় সেক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে বলে আলোচকবৃন্দ অভিমত ব্যক্ত করেন। ওয়েবিনারে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সরকারের কাছে পাঁচটি সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।