পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লাইসেন্সধারী চালকদের জন্য পাঁচ হাজার সিএনজি অটোরিকশা বরাদ্দ, পার্কিংয়ের স্থান না দিয়ে নো-পার্কিং মামলা বন্ধসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে ঢাকা জেলা ফোর স্ট্রোক (সিএনজি) অটোরিকশা ড্রাইভার্স ইউনিয়ন। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে ইউনিয়নের নেতারা এসব দাবি জানান।
বিক্ষোভ সমাবেশে বলা হয়, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চালকদের মধ্যে পাঁচ হাজার সিএনজি অটোরিকশা বরাদ্দ বাস্তবায়ন করতে হবে। এছাড়া সরকার নির্ধারিত ৯০০ টাকা জমা বাস্তবায়ন, টার্মিনাল ব্যতীত সিটি টোল না নেয়া, স্থায়ী পার্কিং স্ট্যান্ড নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত নো-পার্কিং মামলা বন্ধ রাখা, সহজ শর্তে চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান, পাঁচ হাজার গাড়ি (সিএনজি অটোরিকশা) না দেয়া পর্যন্ত ঢাকা মহানগর হতে কোনো গাড়ি বন্ধ না করা ও গ্যারেজ ভাড়ার নামে চালকদের নিকট হতে জোরপূর্বক টাকা আদায় বন্ধের দাবি জানানো হয়। সিএনজি অটোরিকশা চালকদের এ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়নের সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম। সঞ্চালনা করেন ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কামাল আহমেদ। এছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য দেন।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পাঁচবার গ্যাসের দাম বাড়ানো হলেও সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া সমন্বয় করা হয়নি। ফলে অটোরিকশার চালকরা সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত গাড়ি চালিয়েও সংসার চালানোর মতো প্রয়োজনীয় আয় করতে পারছেন না। এরপর রয়েছে নানা মামলার ঝামেলা। ফলে বাধ্য হয়ে ঘরের আসবাবপত্র বিক্রি করে সেসব মামলার জরিমানা পরিশোধ করতে হচ্ছে। এরপরও অটোরিকশা শ্রমিকদের সাত দফা বাস্তবায়নে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলেও জানান তারা।
বিক্ষোভ সমাবেশে পরিবহন শ্রমিক নেতারা অভিযোগ করেন, পাঁচ হাজার সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকদের মধ্যে বণ্টনের দাবিতে চলমান আন্দোলনকে বিভ্রান্ত করতে বাড়তি ভাড়া আদায়কারী মালিকরা ২৫-২৬ মে ধর্মঘটের হুমকি দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।