পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রশাসনের অনুমোদন ব্যতিত পুরনো কম্পিউটার, ফটোকপি মেশিন, প্রিন্টার, রড়, কাগজপত্রসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র বিক্রির অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চার কর্মকর্তাকে শোকজ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মু. আতাউর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
রেজিস্ট্রার অফিস সূত্রে, প্রশাসনের অনুমোদন না নিয়ে এস্টেট অফিসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান টিপু সুলতান ও তার তিন সহযোগী বিশ্ববিদ্যালয়ে পুরনো জিনিসপত্র বিক্রি করেন।
বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নজরে আসলে টিপু সুলতান ও তার তিন সহযোগী- উকিল উদ্দিন, নাজমুল হোসাইন সাবু ও বকুল হোসেনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। নোটিশে তাদেরকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিনা অনুমতিতে জিনিসপত্র বিক্রির কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
জানা যায়, পুরনো স্টোর পরিষ্কার করার কথা বলে এস্টেট অফিস প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) টিপু সুলতান ও তার তিন সহযোগী উকিল উদ্দিন, সাবু এবং বকুল সেখানে থাকা পুরনো কম্পিউটারের মনিটর, সিপিইউ, টাইপিং মেশিন, ফটোকপি মেশিন, প্রিন্টার, এসি, লোহার পাইপ, কাগজপত্রসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র বিক্রি করেন। প্রতিটি কম্পিউটার ৫০ টাকা ও অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙ্গারি টিনের দামে (৪১ টাকা দরে) বিক্রি করা হয়। এক্ষেত্রে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোন লিখিত অনুমোদন নেননি বলে জানা গেছে। বিধিমতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অব্যবহৃত পুরনো জিনিস বা পুরনো কিছু বিক্রি করতে হলে ভিসির অনুমোদন নিতে হয়।
পরে সেটা নিলাম কমিটি ও বিক্রয় কমিটির মাধ্যমে সেগুলো বিক্রি করা হয়। ট্রেজারার ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়াকে নিলাম কমিটির প্রধান করে চার সদস্যদের কমিটি গঠন করে ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম। তবে কমিটির কেউই এই জিনিস বিক্রি সম্পর্কে অবগত নন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।