পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
র্যার-৭ চট্টগ্রামের অভিযানে সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদসহ নৌদস্যু চক্রের আট সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ভোর পর্যন্ত টানা ৪৮ ঘণ্টার অভিযানে চট্টগ্রামের বাঁশখালী, কক্সবাজারের পেকুয়া ও কুতুবদিয়া এলাকা থেকে তাদের পাকড়াও করা হয়।
তাদের মধ্যে কুখ্যাত আজিজ বাহিনীর প্রধান ডাকাত আজিজ, কালু বাহিনীর প্রধান গুরা কালু এবং সাহাব উদ্দিন বাহিনীর প্রধান ডাকাত সাহাবও রয়েছে। তাদের কাছ থেকে তিনটি ওয়ান শুটারগান, একটি দুনলা বন্দুক, তিনটি একনলা বন্দুক, ১১ রাউন্ড গুলি এবং পাঁচটি ধাড়ালো ছোরা উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার আটজন হলো- মো. কালু ওফে গুরা কালু (৪০), মো. আজিজুল হক অংক (৪৬), সাহাব উদ্দিন (৪৭), নুরুল বশর (৩২), শহিদুল ইসলাম (২৮), নেজাম উদ্দিন (২৯), ছলিম উল্লাহ বাবুল (৫৫) ও জিয়াবুল হক জিকু (৫০)।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের কর্মকর্তারা জানান, গ্রেফতার গুরা কালুর বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া থানায় অস্ত্র, ডাকাতি এবং মাদক সংক্রান্ত ১০টি মামলা রয়েছে।
আজিজুল হক অংকের বিরুদ্ধে মহেশখালী এবং পেকুয়া থানায় অস্ত্র, ডাকাতি এবং মাদক সংক্রান্ত তিনটি, সাহাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে কুতুবদিয়া থানায় অস্ত্র, ডাকাতি এবং মাদক আইনে ছয়টি মামলা রয়েছে। এছাড়া নুরুল বশরের বিরুদ্ধে কুতুবদিয়া থানায় অস্ত্র, সংক্রান্ত একটি, শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুটি, নেজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে তিনটি ছলিম উল্লাহর বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি এবং মাদক সংক্রান্ত ১৫ টি মামলা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।