পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানী ঢাকায় বসবাস করা শিশুদের খেলাধুলার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেছেন, ‘ঢাকা শহরে খেলার সুযোগ কম। শিশুরা ফ্ল্যাটে বাস করে ফার্মের মুরগির মতো হয়ে যাচ্ছে। বাবা-মায়েদের অনুরোধ করবো, কিছু সময়ের জন্য যেন তারা খেলতে পারে, এমন ব্যবস্থা করতে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের দিকেও বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।’
বুধবার (১১ মে) জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশ দেন। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে যোগ দেন সরকারপ্রধান।
২০১৩ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত গত আট বছরের জন্য ক্রীড়া পুরস্কার দেওয়া হয় ৮৫ জন ক্রীড়া ব্যক্তিত্বকে। এদের মধ্যে ৩৯ জন ক্রীড়া সংগঠক রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে জানান, এখন থেকে প্রতি বছর জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার দেওয়া হবে।
খেলাধুলা ও সংস্কৃতির চর্চা জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ কারণে শিশুদের জন্য খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। গ্রামীণ খেলাগুলো আমাদের চালুর ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা এ ব্যাপারে সহায়তা করছি। আমরা চাই, আমাদের এ খেলাগুলো আরও এগিয়ে যাক।’
দেশের প্রতিটি জেলার স্টেডিয়াম শুধু ক্রিকেট নয়, সবধরনের খেলার জন্য উন্মুক্ত রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ দ্রুত শেষ করার তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, খেলাধুলায় নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে, তাদেরকে বেশি সুযোগ দিতে হবে। বিজয়ী জাতি হিসেবে আত্মবিশ্বাস ধরে রাখলে সব খেলায় বাংলাদেশ বিজয়ী হবে বলে মনে করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।