পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পৃথিবী কি আবার শান্ত হবে? আবহাওয়া পরিবর্তন গত কয়েক বছর ধরেই আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি জাতিসংঘের একটি রিপোর্টে সামনে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত ২৬ মার্চ জাতিসংঘের প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত ২০ বছরে বিশ্ব প্রত্যেক বছর ৩৫০ থেকে ৪০০ বার বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছে। যা গত তিন দশকের তুলনায় তিনগুণ বেশি।
আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বকে প্রত্যেক বছর ৫৬০টির মতো প্রাকৃতির বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে। সম্প্রতি জাতিসংঘের আবহাওয়া সংক্রান্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে দুর্যোগের তালিকায় রয়েছে- খরা, বিশ্ব উষ্ণায়ন, বন্যা, তাপমাত্রা বৃদ্ধি ইত্যাদি রয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, চলতি দশক অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে দুর্যোগের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে এবং তা বছরে গড়ে ৫৬০টির মতো হতে পারে। এর প্রধান কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, দুর্যোগের ঝুঁকি নিয়ে সাধারণ মানুষের উপলব্ধি করতে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। তারা মনে করছেন সহজেই দুর্যোগ মোকাবিলা করা সম্ভব।
সাময়িক অর্থনৈতিক এবং অদূরদর্শী উন্নয়নকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে সমস্যা আরও বাড়ছে। দুর্যোগ নিয়ে সাধারণ মানুষ এই ‘উদাসীন আচরণ’-এর মাধ্যমের নিজেদের ধ্বংস নিজেই ডেকে আনছে বলেও মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের উপ মহাসচিব আমিনা মোহাম্মদ। সবথেকে খারাপ পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বিচার করা হলে ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্রতায় ভুগবে ১০০.৭ মিলিয়ন মানুষ।
আমিনা মোহাম্মদ বলেন, ‘কোনও দুর্যোগের মুখোমুখি হওয়ার আগেই আমাদের তা ঠেকাতে হবে। কোনও ধ্বংসযজ্ঞের জন্য অপেক্ষা করা সম্ভব নয়।’ ধ্বংসের পরবর্তী সময়ের সঙ্গে তুলনা টেনে তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর রুদ্ররূপ এড়িয়ে চলতে বিপর্যয়ের পরবর্তী সময় মোকাবিলার থেকে কম খরচ হবে।’ সূত্র : জিও টিভি, গেøাবাল নিউজ সিএ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।