পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চাঁদপুরের কচুয়ার কৃষক লীগের সভাপতি অলিউল্লাহ মৃধা হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামির মধ্যে শুধুমাত্র পলাতক আব্দুল হামিদের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তিন আসামি মেহেদী হাসান শাকিল, মো. গৌরব ও আব্দুল কাদের মৃধার মৃত্যুদণ্ডের সাজা তুলে নিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
অপর আসামি নাজমুল হাসানকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রবিবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান ও ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আমিনুল ইসলাম, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম ও মো. হুমায়ন কবীর। ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট চাঁদপুরের কৃষক লীগ নেতা অলিউল্লাহ মৃধা হত্যা মামলায় ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড দেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল। নিম্ন আদালতের রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, অলিউল্লাহ মৃধার বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার শংকরপুর গ্রামে। জমি নিয়ে বিরোধের কারণে ২০১৪ সালের ২৯ জুলাই বাড়ির পাশে খুন হন তিনি। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী জয়নব বেগম বাদী হয়ে কচুয়া থানায় ১০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। পরে ওই মামলা দ্রুত বিচার আদালতে হস্তান্তর করা হয়। নিম্ন আদালতের রায়ের দিন নিহতের স্ত্রী ও মামলার বাদী জয়নব জানান, অলিউল্লাহ উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি ছিলেন। আসামিরা বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত। আসামিদের সঙ্গে তাদের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল, রাজনীতি নিয়েও ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।