পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৯ দফা কর্মসূচি ঘোষনা করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি-বিএইচপি বৈষম্য ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে জাতীয় ঐক্যমত প্রতিষ্ঠার উপর সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছে। ২৩ এপ্রিল ২০২২ শনিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে বিএইচপি চেয়ারম্যান, অধ্যাপক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের সভাপতিত্বে এবং মহাসচিব ড. সুফি সাগর সামস্ এর সঞ্চালনায় আয়োজিত এক ইফতার পার্টি ও আলোচনা সভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বৈষম্যহীন শোষণমুক্ত একটি সমাজ গড়তে বর্তমান সরকার ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।
‘রাজনীতি যার যার, বঙ্গবন্ধু সবার’ শ্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে বিএইচপি নেতৃবৃন্দ বলেন, বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক জীবনজুড়ে শোষিত নিপীড়িত মানুষের দুঃখ লাঘবের কথা বলেছেন। সামাজিক শোষণ থেকে তাদের মুক্তির কথা বলেছেন। সাম্যভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্রগঠনের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। বাংলার মানুষ বঙ্গবন্ধুর ওপর আস্থা রেখেছিল। এজন্য তারা বারবার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিল। ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অদ্যাবধি ক্ষমতায় রয়েছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন কী বাস্তবায়ন হয়েছে? বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জ্বীবিত আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মী, যারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২১ বছর লড়াই-সংগ্রাম করেছিল, তাদের ভাগ্যের পরিবর্তণ হয়েছে? তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন দূরে থাক, বর্তমানে তারা দলের নেতৃত্ব থেকেও বঞ্চিত।
তারা আরো বলেন, জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা নতুন কোনো দল গঠন করেনি। কেন করেনি? কারণ, তারা নিজেদের দল হিসেবে বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগকে। তারা পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করেছে এবং ঘুনপোকার মতো আওয়ামী লীগকে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে। তারা টাকা দিয়ে পদ-পদবী ক্রয় করে নেতা হয়ে গেছে। এই শ্রেণি অধিকাংশই ব্যবসায়ী। এই ব্যবসায়ীরা এখন রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করেন। তারা রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে তাদের অসৎ ব্যবসার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেন। টাকার বিনিময়ে কমিটি অনুমোদন এবং টাকার বিনিময়ে নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হয়। এসব কর্মকান্ড আওয়ামী লীগ কিংবা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নয়। এসব কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে রাজনীতি ও গণতন্ত্র পঙ্গুত্ববরণ করছে। রাজনৈতিক নেতারা রাজনৈতিক প্রতিবন্ধী হয়ে যাচ্ছে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন হলো, দেশের গরীবদুঃখী শোষিত বঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করা। দেশের বর্তমান উন্নয়নের মধ্য দিয়ে কী এই গরীবদুঃখী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে? হয়নি? ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে দেশের অসৎ ব্যবসায়ীদের। যে ১০ ভাগ পুঁজিপতির হাতে কুক্ষিগত ছিল সমগ্র পকিস্তানের সম্পদ। এখনো একই ধরনের ১০ ভাগ পুঁজিপতির কাছে কুক্ষিগত রয়েছে বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মানুষের সম্পদ। তারাই পাকিস্তানি শোষকদের মতো আমাদের শোষণ করছেন। ৯০ ভাগ মানুষের ভাগ্য পাকিস্তান আমলে যেখানে ছিল বর্তমানেও সেখানেই রয়ে গেছে। দেশের শোষিত বঞ্চিত মানুষ তথা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বোবাকান্না করছে।
বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের মধ্য দিয়ে দেশের উন্নয়ন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমরা করছি তাঁর উল্টো। আমরা রাষ্ট্রের অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে চাইছি। এই ঊন্নয়ন হলো, জবলেস বা কর্মহীন উন্নয়ন। এই উন্নয়নের মধ্যে দেশের ৯০ ভাগ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের বিন্দুমাত্র সুযোগ নেই। এই উন্নয়নের মধ্য দিয়ে দেশের ১০ ভাগ অসৎ ব্যবসায়ীদের ভাগ্যের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এই ১০ ভাগ পুঁজিপতিরা টাকা কোথায় খরচ করবেন, কোথায় রাখবেন, তাদের সেই জায়গা নেই। বিগত সাত বছরে তারা সাড়ে চার লাখ কোটি টাকা পাচার করেছেন। পক্ষান্তরে দেশের ৯০ ভাগ পরিবারের সন্তানেরা মায়ের পেট থেকে পুষ্টিহীনতা নিয়ে জন্ম নিচ্ছে। অর্থের অভাবে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শিক্ষিত যুবকরা বেকারত্বের যাতনায় অভিশপ্ত জীবনযাপন করছে। তারা বিয়ের বয়সে বিয়ে করতে পারছে না। কন্যাদায়গ্রস্ত পিতা বোবাকান্না করছেন। ক্ষুধা দারিদ্র্যতা নিয়ে চিকিৎসার অভাবে ধুকে ধুকে মরছে দেশের ভাগ্যবঞ্চিত মানুষ।
স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫০ বছর অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু অদ্যাবধি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা হয়নি। বৈষম্যহীন শোষণমুক্ত অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থা কায়েম করা হয়নি। সমগ্র জনগোষ্ঠীকে দেশের উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা হয়নি। শোষিত বঞ্চিত নাগরিকদের ভাগ্য বদল করতে হলে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর মতো আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হবে। ৯০ ভাগ শোষিত নাগরিকদের ১০ ভাগ শোষণকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
১১ দফা কর্মসূচি ভিত্তিক বিএইচপির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য :
দারিদ্র্য ও বেকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হবে। এজন্য প্রথম শ্রেণি থেকে এসএসসি পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সব ধরনের ব্যয়ভার সরকারিভাবে বহন করতে হবে। এসএসসি পাশ করে শিক্ষার্থীরা একইসঙ্গে চাকরি ও শিক্ষার জন্য ভর্তি হবেন। শিক্ষার্থীরা এক শিফটে কাজ করবেন আর অপর শিফটে যে কাজ তারা অফিস কিংবা কারখানায় করবেন তার ওপর বেসিক শিক্ষা গ্রহণ করবেন। এজন্য সকল সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে শিক্ষা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করে কর্মভিত্তিক শিক্ষার প্রচলন করতে হবে।
প্রতি বছর ৩০ লক্ষ শিক্ষিত বেকার যুবক সৃষ্টি হয়। এই বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষার জন্য বিশ^বিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর ক্যান্টিনে পুষ্টিকর খাদ্যের ব্যবস্থা করা।
একজন পোশাক শ্রমিক মাসে ৮ হাজার ২০০ টাকা আয় করেন। তাদের আয়ের তুলনায় ব্যয় অনেক বেশি। এজন্য তারা জেলের কয়েদির মতো জীবনযাপন করেন। তারা প্রয়োজনীয় ঘুম ও বিশ্রাম থেকে বঞ্চিত। পুষ্টির অভাবে তারা ধীরে ধীরে মৃত্যুবরণ করেন। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি দূর করার জন্য শ্রমিকদের ন্যূনতম ১৬ হাজার টাকা মজুরি নিশ্চিত করা।
চাঁদাবাজ আর মধ্যস্বত্বভোগী দালালদের দৌরত্ম্যে ভোক্তা ও কৃষকরা খাদ্যপণ্য ন্যায্যমূল্যে ক্রয় ও বিক্রয় থেকে বঞ্চিত হয়। পণ্যপরিবহনে চাঁদাবাজি ও মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করে ভোক্তা ও কৃষকদের খাদ্যপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে।
যদি কোনো অজানা কারণে তৈরি পোশাক রপ্তানী বন্ধ হয়ে যায় তাহলে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মারাত্মক আকার ধারণ করবে। উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক মানের কৃষিশ্রমিক তৈরি করতে হবে। এজন্য ইউনিয়ন পর্যায়ের কলেজগুলোতে কৃষিশিক্ষার অনুষদ প্রবর্তন করতে হবে। এই অনুষদের কৃষক শিক্ষার্থীরা এক শিফটে কৃষিকাজ করবেন এবং অপর শিফটে আন্তর্জাতিক মানের কৃষিশিক্ষা গ্রহণ করবেন। এই শিক্ষিত কৃষকদের সহজেই সরকারি খরচে বিদেশে পাঠানো যাবে। এভাবে মানবসম্পদকে অর্থসম্পদে রূপান্তর করতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন অর্থনৈতিক সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে হবে। দেশের সকল নাগরিকদের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে।
বাংলাদেশ খনিজসম্পদের ওপর ভাসমান একটি দেশ। বিপুল পরিমাণে মজুদ রয়েছে, মহামূল্যবান ইউরেনিয়ামসহ বিভিন্ন খনিজ পদার্থ। বঙ্গোপসাগরের নোনা পানি হলো আমাদের তরল সোনা। এই পানি থেকে তৈরি হয় ভিটামিন ঔষধ তৈরির উপাদান শ্যাওলা ও বিভিন্ন প্রকার কেমিক্যাল। এই কেমিক্যাল ও শ্যাওলা উৎপাদন করা হলে সাশ্রয় হবে বছরে ৩ হাজার কোটি টাকার কেমিক্যাল আমদানির টাকা এবং শ্যাওলা রপ্তানী করে অর্জন করা যাবে বিশাল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা।
বঙ্গোপসাগরে মজুদ রয়েছে উন্নতমানের সিমেন্ট তৈরির কাচামাল ‘ক্লে’। এই ক্লে উত্তোলন করা হলে সিমেন্ট শিল্পে বিপ্লব ঘটে যাবে। এই খনিজ ও সমুদ্রসম্পদকে অর্থসম্পদে রূপান্তর করতে হবে।
আমাদের রয়েছে বঙ্গোপসাগরের সোনাদিয়ায় আন্তর্জাতিক গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ এবং নিঝুমদ্বীপে একটি আন্তর্জাতিক শিল্পনগরী স্থাপন করার অভূতপূর্ব সুযোগ। এই গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ এবং আন্তর্জাতিক শিল্পনগরী স্থাপন করা হলে বিশ্ববাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র হবে বাংলাদেশ। এজন্য বঙ্গোপসাগরে একটি আন্তর্জাতিক গভীর সমুদ্রবন্দর এবং নিঝুম দ্বীপে একটি আন্তর্জাতিক শিল্পনগরী স্থাপন করতে হবে।
হিংসা-বিদ্বেষ নয়, বেকারত্বের অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য কীভাবে কর্মভিত্তিক শিক্ষার প্রচলন করা যায়, বঙ্গোপসাগরে কীভাবে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপন করা যায়, নিঝুম দ্বীপকে কীভাবে শিল্পনগরী হিসেবে গড়ে তোলা যায়, কীভাবে দেশের খনিজসম্পদ অর্থসম্পদে রূপান্তর করা যায়, কীভাবে সমুদ্রের নোনাজল থেকে কেমিক্যাল এবং শ্যাওলা উৎপাদন করা যায়? এই কর্মসংস্থানমূলক অর্থনৈতিক প্রকল্প বাস্তবায়নে কীভাবে বিদেশি বিনিয়োগ নিশ্চিত করা যায়, এই কর্মকৌশল নির্ধারণ করাই হবে দেশের রাজনীতি।
এই ৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হলে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের অন্যতম অর্থশালী ধনী রাষ্ট্র। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করবে দেশের শোষিত বঞ্চিত কৃষক শ্রমিক গরীবদুঃখী নাগরিকবৃন্দ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বৈষম্যহীন দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে, অর্থনৈতিক মুক্তির এই ১১ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি-বিএইচপি-তে যোগ দিতে দেশের সকল শ্রেণিপেশার নাগরিকদের প্রতি বক্তারা অনুরোধ করেন।
এ সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, আকমল হোসেন আজাদ, প্রফেসর লুৎফুল কবির, দৈনিক আজকের বিজনেস বাংলাদেশ এর সম্পাদক ও প্রকাশক, মেহেদী হাসান। বক্তব্য রাখেন, বিএইচপির প্রেসিডিয়াম মেম্বার, ফকির শাহিন শাহ, ডাঃ মোহাম্মদ শাহজাহান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, ড. স্যার সাফায়াত আলী খান, ভাইস চেয়ারম্যান, এ্যাড. দেওয়ান আবদুর রহিম, মো. ফজলুল বারী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান আকন, মো. মজিবুর রহমান চিশতী, যুগ্ম মহাসচিব (অর্থ), ফরিদ আহমেদ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, এ. আর. ফররুখ আহমাদ খসরু, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, মোহাম্মদ মনির হোসেন, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক, মো. রেজাউল করিম, মো. ইব্রাহিম খলিল বাদল, দফতর সম্পাদক, মো. খুরশীদ আলম সরকার, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, মো. আবদুল করিম, মোহাম্মদ উমর ফারুক, মোহাম্মদ ইয়াছিন ফরহাদ, মোহাম্মদ মুসা হায়দার রনি, মোহাম্মদ খিজির হায়াত লিয়ন, মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ ও মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ প্রমূখ নেতাকর্মীবৃন্দ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।