পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিজ বিভাগের এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে সব ধরণের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি পাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক বাতিল করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএল।
রবিবার (১৭ এপ্রিল) সংগঠনটির সভাপতি গৌতম চন্দ্র শীল এবং সাধারণ সম্পাদক মো. মাহফুজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংবাদ মাধ্যমের বরাতে আমরা জানতে পারি যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। গত ২৯ মার্চ বাংলা বিভাগের একাডেমিক মিটিংয়ে উত্থাপিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত শিক্ষক অধ্যাপক ড. বিশ্বজিত ঘোষকে বিভাগের সব প্রকার শিক্ষা কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এতে আরও বলা হয়, আমরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএল বিশ্বাস করি, দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য। মুক্তচিন্তার চারণভূমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষক কর্তৃক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মত ঘটনা নারী জাগরণের অন্তরায় এবং জাতির জন্য কলঙ্কজনক। মুখোশের আড়ালের এই হীন চরিত্রের যৌন নির্যাতনকারীর সঙ্গে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদকসহ যে কোন রকম সম্মাননাই বেমানান। যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের দাবি থাকবে অনতিবিলম্বে তার বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ও একুশে পদক বাতিল করা হোক এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক। উল্লেখ্য, অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ ২০১১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ও ২০১৯ সালে একুশে পদক পান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।