পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
জনতা ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক পদে পদোন্নতি পেলেন মোসাম্মত আম্বিয়া বেগম। বুধবার (১৩ এপ্রিল) জনতা ব্যাংকের ৭১১ তম বোর্ড সভায় তাকে এ পদোন্নতি দেয়া হয়। মহাব্যবস্থাপ পদে পদোন্নতি পেয়ে তিনি জনতা ব্যাংক ঢাকা উত্তেরের ডিভিশনাল অফিসে যোগদান করবেন। এর আগে তিনি একই ব্যাংকের ফরেন এক্সেঞ্জ কর্পোরেট শাখায় উপ-মহাব্যবস্থাপক পদে কর্মরত ছিলেন। আম্বিয়া বেগম নিলফামারী জেলার, সদর উপজেলার কচুয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আফাজ উদ্দিন আহমেদ ও মাতার নাম সুলতানা বেগম। বাবা আফাজ উদ্দিন আহমেদ ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক। নিলফামারী জেলায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে দুইবার গোল্ড মেডেল পেয়েছিলেন। বাবা মায়ের ৮ সন্তানের মধ্যে ৬ষ্ঠ সন্তান আম্বিয়া বেগম স্কুল জীবন থেকেই অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন। পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি পেয়ে তিনি ১৯৮২ সালে নিলফামারী সরকারি গার্লস স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণিতে এবং ১৯৮৫ সালে নিলফামারী মহিলা কলেজ থেকে (কমার্স বিভাগ) রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে প্রথম শ্রেণিতে ৮ম স্থান অধিকার করেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৮৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স বিভাগে ভর্তি হয়ে কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন। অনার্সে সেকেন্ড ক্লাস ফোর্থ এবং মাস্টার্সে সেকেন্ড ক্লাস থার্ড হন তিনি। শিক্ষা জীবন শেষ করে ১৯৯৩ সালে আম্বিয়া বেগম জনতা ব্যাংকের মতিঝিল কর্পোরেট শাখায় সিনিয়র অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত। নিলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার মটুপপুর গ্রামের দরবেশবাড়ীর ছেলে মফিজুল ইসলাম মিঠুকে বিয়ে করেন। তার স্বামী মফিজুল ইসলামও বাংলাদেশ ব্যাংকে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন। তার দুই ছেলে। বড় ছেলে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। ছোট ছেলে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে আইন বিষয়ে পড়াশুনা করছেন। তার অন্যান্য সব ভাই-বোন সরকারি চাকুরী করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।