পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দেশের সাংবাদিক ও সংবাদমাধ্যমগুলোর সুরক্ষার জন্য তাদের একটি ডাটাবেজ তৈরির রোডম্যাপ করছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ রবিবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে কাউন্সিলের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২০ গ্রহণের পর সাংবাদিকদের তিনি একথা জানান।
প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম, দি ডেইলি অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম, দৈনিক প্রভাতের সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি মুজাফফর হোসেন পল্টু, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহাম্মদ নুরুল হুদা, ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য মো. শফিউল ইসলাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন দপ্তর সম্পাদক সেবিকা রানী, দৈনিক জাতীয় অর্থনীতির সম্পাদক এস এম কিবরিয়া চৌধুরী ও সচিব শাহ আলম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। একটি জুডিশিয়াল বোর্ড হিসেবে পাঠক এবং পত্রিকার মধ্যে কোনো বিরোধ উৎপত্তি হলে সেটি নিষ্পত্তি করার লক্ষ্যেই এই প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সময়ের বাস্তবতায় প্রেস কাউন্সিলকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আমরা যে নতুন আইন খসড়া করেছি সেটি ইতোমধ্যেই মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের পর পার্লামেন্ট হয়ে সেটি পাস হলে প্রেস কাউন্সিলের ক্ষমতা বাড়বে। সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া ও সাংবাদিকতার উৎকর্ষ সাধনে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি তথ্যমন্ত্রীর পূর্ব নির্দেশনা অনুসারে একটি নীতিমালার ভিত্তিতে সাংবাদিকদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করায় প্রেস কাউন্সিলকে ধন্যবাদ দেন ড. হাছান।
তিনি বলেন, সাংবাদিক নয় কিন্তু সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে যখন কেউ অপকর্ম করে, অনেক সময়ই সেটি পুরো সাংবাদিক সমাজের ওপর বর্তায়। এটি থেকে পুরো সাংবাদিক সমাজকে রক্ষা করার জন্য আমি প্রেস কাউন্সিলকে অনুরোধ জানিয়েছিলাম এ ব্যাপারে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ করে একটি নীতি প্রণয়ন করে সাংবাদিক ও সংবাদ মাধ্যমগুলোর একটা ডাটাবেজ তৈরি করার জন্য। আমি মনে করি এতে শৃঙ্খলা আসবে, অপসাংবাদিকতা কমে যাবে। সত্যিকার সাংবাদিক ও গণমাধ্যম সুরক্ষা পাবে। সেই কাজটি প্রেস কাউন্সিল ইতোমধ্যেই শুরু করেছেন। এজন্য তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।