পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জয়পুর হাটের আব্দুল মতিন হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৭ আসামির মধ্যে ৬ জনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এক জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে। ডেথ রেফারেন্স এবং আসামিদের আপিল শুনানি শেষে গতকাল বুধবার বিচারপতি মো: ইকবাল কবির এবং বিচারপতি মো: কামরুল হোসেন মোল্লার অবকাশকালিন ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী হেলালউদ্দিন মোল্লা এ তথ্য জানান। আসামিদের পক্ষে অন্যান্যের মধ্যে অ্যাডভোকেট আহসান উল্লাহ, নাজমুল হাসান রাকিব, সৈয়দা ফারাহ হেলাল,অ্যাডভোকেট মো: বেলাল হোসেন শুনানি করেন। সরকারপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো: আমিনুল ইসলাম শুনানিতে অংশ নেন।
এর আগে, ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর পূর্ব শত্রুতার জেরে জয়পুরহাট সদর থানার ধারকী গ্রামের আব্দুল মতিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার দিন রাতেই নিহতের ভাই মামলা করেন। বিচার শেষে এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৭ আগস্ট ৭ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আব্দুর রহিম।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ধারকী গ্রামের ওয়াজেদ আলী ওরফে তোরাফ, মো: চৈতুন মোল্লা, ছাবাদুল, মো: মাজিরউদ্দিন, মো: আনু, আবু হাসান দিলীপ ও মন্টু মিয়া। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, একই গ্রামের মাহবুব আলম বাবু। এছাড়া বিচার চলার সময়ে এক আসামির মৃত্যু হওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।