পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চার হাজার কোটি টাকারও বেশি অর্থ আত্মসাত ও পাচার মামলায় ডেসটিনি-২০০০ লি:র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: রফিকুল আমীনের বিষয়ে আদেশ ১২ মে।
গতকাল রোববার তার পক্ষে সাফাই সাক্ষী গ্রহণ শেষে রায়ের এ তারিখ ধার্য করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম।
এ মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)র পক্ষে ২০২ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। রফিকুল আমীনের পক্ষেও সাফাই সাক্ষী গ্রহণ করেন আদালত।
২০১২ সালের ৩১ জুলাই রফিকুল আমীন এবং ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কলাবাগান থানায় অর্থ পাচারের অভিযোগে ২টি মামলা হয়। এ মামলায় ওই বছর ১১ অক্টোবর গ্রেফতার হন রফিকুল আমীন। সেই থেকে তিনি কারাবন্দী।
তাদের বিরুদ্ধে ৪ হাজার ১১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং ৯৬ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচারের অভিযোগ আনা হয়। ২০১৪ সালের ৪ মে দুই মামলায় চার্জশিট দেয় দুদক। চার্জশিটে কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জনকে এবং ট্রি প্ল্যানেটশন মামলায় ১৯ জনকে আসামি করা হয়। ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনসহ ১৪ জনের নাম দুই মামলায় থাকায় আসামি করা হয় ৫১ জনকে।
অন্য আসামিরা হলেন, ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব:) দিদারুল আলম ১০ বছর ধরে কারাগারে আছেন। জামিনে আছেন আসামি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব:) হারুন-অর-রশিদ, জেসমিন আক্তার, জিয়াউল হক মোল্লা ও সাইফুর ইসলাম রুবেল। মামলার ৪৪ আসামি এখনও পলাতক। ২০১৬ সালের ২৫ আগস্ট ৫৩ আসামির বিচার শুরু হয়। মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের নামে ডেসটিনি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। সেখান থেকে ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। অর্থ আত্মসাতের কারণে সাড়ে ১৭ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতির সম্মুখিন হন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।