পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা টিকাদান কর্মসূচি চলছে সারাদেশে। এ কর্মসূচির আওতায় সর্বশেষ ২৬ মার্চ পর্যন্ত ২২ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার ২৯৮ ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রথম ডোজ গ্রহীতার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৮ লাখ ৮৪ হাজার ১২৩ জন। দ্বিতীয় ডোজ গ্রহীতার সংখ্যা নয় কোটি ৫৪ লাখ ২৪ হাজার ৩১ জন ও বুস্টার ডোজ গ্রহীতার সংখ্যা ৭৪ লাখ ৮১ হাজার ১৪৪ জন। গত শনিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (এমআইএস ও লাইন ডিরেক্টর এইচআইএস অ্যান্ড ই-হেলথ) অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। শুরুর দিকে টিকা গ্রহণের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট ও জন্মসনদের মাধ্যমে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক ছিল। পরে দেশের মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে নিবন্ধন ছাড়া টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।
দেশে ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি সরকারি উদ্যোগে বিনামূল্যে করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ওইদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। পরে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, সিনোফার্ম, মডার্না, সিনোভ্যাক ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেয়া হচ্ছে। সর্বশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় আরও চার লাখ ৫৯ হাজার ৫৩৮ ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১৯ হাজার ৮৮৫ জন, দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন তিন লাখ ৮১ হাজার ৩৩২ জন। এছাড়া বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৫৮ হাজার ৩২১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ শনিবার পর্যন্ত সারাদেশে মোট টিকা নিয়েছেন ২২ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে নিবন্ধন করেছেন নয় কোটি ৮২ লাখ ২৫ হাজার ৬৮০জন। তাদের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে নিবন্ধন করেছেন নয় কোটি দুই লাখ ৪২ হাজার ৫২২জন, পাসপোর্টের মাধ্যমে ১৫ লাখ ২৩ হাজার ১৩৯ জন ও জন্মসনদের মাধ্যমে ৬৪ লাখ ৬০ হাজার ১৯ জন।
এদিকে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রতিটি ওয়ার্ড করোনার গণটিকা কর্মসূচির দ্বিতীয় ডোজ ২৮ থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত দেয়া হবে। ডিএসসিসির ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, করোনা টিকার প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক জাতীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২৮ থেকে ৩০ মার্চ গণটিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ৯টি করে কেন্দ্র স্থাপন করে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সেই সঙ্গে প্রথম পর্বের মতো প্রতিটি ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নেতৃত্বে এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির জানিয়েছেন, ডিএসসিসির আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা এ কার্যক্রম অঞ্চলভিত্তিক মনিটরিং করবেন। সেই সঙ্গে ডিএসসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ এই কার্যক্রম সমন্বয় করবে। ###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।