পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উদ্যোগে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ ছিন্নমূল পরিবারকে জমিসহ একটি করে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছে সরকার। শিগগিরই আরও ১ লাখ পরিবারকে ঘর হস্তান্তরের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে।
গতকাল শনিবার সজিব ওয়াজেদ জয় তার ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজে এক ভিডিও পোস্ট করে লেখা শেখ হাসিনার দারিদ্র বিমোচন মডেল: স্বনির্ভর বাংলাদেশে ভূমিহীনরাও আজ স্বাবলম্বী, ঘুরে দাড়িয়েছে অসহায় মানুষেরা 'নামক নিবন্ধে এসব কথা বলেন।
সজিব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত হওয়ার পর, তাদের উপার্জনের জন্যেও নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন ব্যবস্থা। বাংলাদেশের উন্নয়মুখী অবকাঠামোগত সুবিধা ব্যবহার করে সচ্ছল হয়ে উঠছে এসব পরিবার। এছাড়াও বয়স্ক-বিধবা-প্রতিবন্ধী ও অসহায়দের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে সরকারি ভাতা। ফলে শ্রম-জীবন থেকে ফিরে আসছে তাদের সন্তানেরা। বিনামূল্যে শিক্ষা ও উপবৃত্তি প্রদানের কারণে এখন স্কুলমুখী হয়েছে অসহায় মানুষদের নতুনপ্রজন্ম। স্বাধীনতার সুফল পৌঁছে যাচ্ছে ঘরে ঘরে, একদম প্রান্তিক মানুষটির চোখেও উড়ছে আগামীর স্বপ্নডানা। তিনি লিখেছেন, জৈষ্ঠ্যের তাপদাহ, শ্রাবণের ঝড়োধারা, কিংবা মাঘের হাঁড় কাঁপানো শীত- পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, খোলা আকাশটাই এতোদিন ছিল হতদরিদ্রদের একমাত্র ছাতা। আজ একজনের বাড়ির আঙ্গিনায়, তো- কাল আরেকজনের দোকানের ঝাঁপের নিচে। কারো কারো হয়তো একটু থাকার জায়গা ছিল, কিন্তু ছিল না দুবেলা পেটপুরে অন্নের ব্যবস্থা। জোড়া-তালি দেওয়া কাপড় আর অন্যের কৃপা- এভাবেই ধুঁকে ধুঁকে চলছিল অসহায় মানুষদের জীবন। তবে সেই পরিস্থিতি আজ বদলে গেছে। প্রান্তিক মানুষেরা একসময় স্বপ্নেও যা ভাবেননি, তার চেয়েও বেশি কিছু পেয়ে গেছেন তারা।
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র লিখেছেন, স্বল্প আয়ের মানুষদের আর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্রামের কৃষক, শ্রমিক, বেকার যুবক, দরিদ্র, অসহায় ও স্বল্প পূঁজির মানুষদের সহায়তার জন্য প্রতিটি উপজেলায় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক। পশু-পাখি পালন, সবজি চাষ বা কৃষিকাজের জন্য জামানত ছাড়াই এখন ঋণ পাচ্ছে মানুষ। যোগাযোগ ও আর্থিক ব্যবস্থাসহ সব খাত ডিজিটালাইজড হওয়ায় সৃজন হয়েছে নতুন নতুন পেশা। ইউনিয়ন পরিষদের ইন্টারনেট সুবিধা ব্যবহার করে প্রান্তিক চাষিদের উৎপাদিক পণ্য সরাসরি গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ফলে গ্রামের একেবারে অসহায় মানুষটিও আজ ভোগ করছে প্রতিটি মৌলিক সুবিধা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।