পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের সংস্কৃতি এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোর সুরক্ষার জন্য সরকার একটি নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, এই নীতিমালা তৈরির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের কৃষ্টি, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিছু যেন ওটিটিতে না যায় এবং আমাদের সমাজ ও নতুন প্রজন্মকে বিপথগামী করতে পারে এমন কিছু যাতে আপলোড না হয়। আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিদেশি ওটিটির আগ্রাসন থেকে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোর সুরক্ষা দেয়া। একইসঙ্গে আমাদের সরকার চায়, এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমাদের বিনোদন ও সৃজনশীলতা আরও বিকশিত হোক। ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সুরক্ষা দেয়ার নীতিমালাকে নাট্যাঙ্গণের বিশিষ্টজনরা সাধুবাদ জানিয়েছেন। নাট্যকার সংঘের সভাপতি এস এম হারুন অর রশীদ বলেন, আমি কী লিখছি সেই লেখাটা আমার শিল্প-সংস্কৃতি, আমার ইতিহাস। ঐতিহাসিক উত্তরাধিকার, ঐতিহ্যবোধ এবং দায়িত্ববোধের জায়গাটা সুদৃঢ় করার জন্য নীতিমালার প্রয়োজন। এই নীতিমালা সময়োপযোগী। ডিরেক্টরস গিল্ড সভাপতি সালাহউদ্দীন লাভলু বলেন, আমাদের যে ঐতিহ্য, আমাদের গৌরবোজ্জ্বল যে সংস্কৃতি, মূল্যবোধ এই সবগুলোই আসলে ওটিটি কনটেন্টের মাধ্যমে তুলে ধরতে চাই। সেজন্য একটি জাতীয়ভাবে নীতিমালার অবশ্যই প্রয়োজন আছে। টেলিভিশন অ্যান্ড ডিজিটাল প্রডিউসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন দোদুল বলেন, ওটিটির জন্য অবশ্যই নীতিমালা চাই, সেটা তথ্য ও স¤প্রচারমন্ত্রী পূরণ করছেন। কারণ, পেশাগত জায়গায় শৃঙ্খলা খুব দরকার। ডিরেক্টরস গিল্ডের সাধারণ স¤পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর বলেন, ওটিটি নিয়ে রাজনীতির সুযোগ নেই। এটি আধুনিক প্রযুক্তির বিনোদন মাধ্যম। আমি নিজে এবং সংগঠনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে নীতিমালার খসড়া তৈরির কাজে অংশ নিয়েছি। নির্মাতা এস এ হক অলিক বলেন, যে চিন্তা থেকে যে যাই বলুক না কেন, তার নীতিমালার প্রয়োজন রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।