পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের মূল উদ্দীপক স্লোগান ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা উপলক্ষ্যে আয়োজিত ‘জয় বাংলা’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
সোমবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে তিনি এ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
২০২০ সালের ১০ মার্চ জয় বাংলা স্লোগানকে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে গ্রহণের জন্য হাইকোর্ট রায় প্রদান করেন। বাংলাদেশ হাইকোর্টের বিচারপতি নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
আইনজীবী বশির আহমেদের করা এক রিট মামলার নিষ্পত্তি করে এ রায় দেন আদালত।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি ‘জয় বাংল’কে জাতীয় স্লোগান করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সেদিন মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ বিষয়ে আদেশ জারি করে তা জানিয়ে দেওয়ার কথা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের।
পরে গত ২ মার্চ মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে জয় ‘বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘সাংবিধানিক পদাধিকারীগণ, দেশে ও দেশের বাইরে কর্মরত সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ সকল জাতীয় দিবস উদযাপন এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় ও সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্যের শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করিবেন। পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন আয়োজনেও স্লোগানটি ব্যবহার হওয়ার কথা তুলে ধরে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশ সমাপ্তির পর এবং সভা-সেমিনারে বক্তব্যের শেষে শিক্ষকগণ ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করিবেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।