পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, জনগণের সম্মতি এবং সমর্থন ব্যতিরেকে ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার অভিলাষ সরকারকে অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে। নির্বাচনকে শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার উপায় হিসেবে ব্যবহার করার প্রবণতা সর্বনাশ ডেকে আনবে। দলের এক সমন্বয় কমিটির সভায় গতকাল তিনি এসব কথা বলেন। আ স ম রব বলেন, সরকারের অতিরিক্ত ‘ক্ষমতালিপ্সা’ রাষ্ট্রকে ভয়াবহ বিপজ্জনক অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে। সরকারের এই প্রবণতা প্রতিরোধ করতে না পারলে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে এবং রাষ্ট্রের অস্তিত্বকে বিপন্ন করে তুলবে। রাষ্ট্রীয় সকল প্রতিষ্ঠানকে আইনগত ও নৈতিকভাবে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করার পরও সরকার আত্মতুষ্টিতে মগ্ন। কয়েক কোটি মানুষকে অভুক্ত রেখে রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় করা কী ভয়ঙ্কর অন্যায়, তা উপলব্ধি করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে সামাজিক অস্থিরতা চরমভাবে বৃদ্ধি পাবে।
তিনি বলেন, কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করে বাংলাদেশে ৯টি প্রদেশ গঠন করে প্রাদেশিক সরকার এবং প্রতিটি প্রদেশে ১৫০ সদস্য বিশিষ্ট প্রাদেশিক পরিষদ গঠন করতে হবে। ক্ষমতার কাঠামোগত পরিবর্তন আনয়ন করতে হবে।
এককেন্দ্রিক সরকারের পরিবর্তে ‘ফেডারেল’ সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র মেরামত করা ছাড়া দুর্বৃত্তদের রাজনৈতিক অব্যবস্থাপনা নিরসন করা সম্ভব হবে না। জেএসডি সভাপতি বলেন, বিদ্যমান সংকট থেকে উত্তরণ, ধ্বংসপ্রাপ্ত শাসন ব্যবস্থার সংস্কার, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষা দিতেই জাতীয় সরকারের প্রয়োজন।
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন- জেএসডি নেতা মোঃ সিরাজ মিয়া, তানিয়া রব, শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সোহরাব হোসেন, অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার, ডা. জবিউল হোসেন, এস এম আনসার উদ্দিন, অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।