পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলায় হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষীয় আপিল শুনানি ১৫ মার্চ। গতকাল বুধবার আসামিপক্ষের আপিল শুনানি গ্রহণ শেষে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ তারিখ ধার্য করেন। গতকাল আসামিপক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এসএম শাহজাহান ও অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম। সরকারপকেষ শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
এজাহারের তথ্য মতে, ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার করা হয় নৃশংসভাবে খুন হওয়া অধ্যাপক তাহেরের লাশ। ওই বছর ৩ ফেব্রুয়ারি নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালত ৪ জনকে মৃত্যুদ-াদেশ ও ২ জনকে বেকসুর খালাস দেন। খালাস পাওয়া দুই আসামি হলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও আজিমুদ্দিন মুন্সী।
২০০৭ সালের ১৭ মার্চ এ ৬ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছিল পুলিশ।
পরে নিয়ম অনুযায়ী ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদ-াদেশ নিশ্চিতকরণ) হাইকোর্টে আসে। একই সঙ্গে আসামিরাও আপিল করেন। উভয় আবেদনের শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদ- বহাল এবং অন্য দুই আসামির দ- কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদ-াদেশ দেন হাইকোর্ট।
মৃত্যুদ- বহাল থাকা দুই আসামি হলেন, একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো: জাহাঙ্গীর আলম। মৃত্যুদ- থেকে যাবজ্জীবন প্রাপ্ত আসামিরা হলেন, জাহাঙ্গীর আলমের ভাই নাজমুল আলম ও নাজমুল আলমের সমন্ধি আব্দুস সালাম। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।