পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টার স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কাটাবন কনকর্ড টাওয়ারে মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্মারকগ্রন্থটির মোড়ক উম্মোচন করেন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা কবি, একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি অসীম সাহা। এসময় তিনি বলেন, বাংলা ভাষার উৎকর্ষ সাধনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের কার্যকর ভূমিকা দরকার। তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের ন্যায় অতি দ্রুত ভাষাসৈনিকদের তালিকা করা সময়ের দাবি।
অন্য বক্তারা ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টারের নামে বুড়িচংয়ের গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়কের নামকরণের দাবি করেন।সেজন্য স্থানীয় এমপি ও প্রশাসনের উপস্থিতিতে বুড়িচংয়ে আর একটি অনুষ্ঠান করার কথা উল্লেখ করেন। তার নামে পাঠাগার করারও ঘোষণা দেন। ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টার স্মৃতি পরিষদের সদস্য সচিব ইনকিলাব সাংবাদিক মোহাম্মদ আবদুল অদুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভুইয়া, জাতীয় শিক্ষক নেতা প্রিন্সিপাল মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মানিক, কুমিল্লার আবদুল মতিন খসরু মহিলা কলেজসহ ৬টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি লুৎফুন্নাহার মুন্নী, তুলা উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক ড. কামরুল ইসলাম, প্রকৌশলী আবদুল মালিক ও ঢাবি সমাজকল্যাণ অ্যালামনাই ফোরামের সভাপতি প্রকৌশলী নওশাদুল হক।
গ্রন্থটির প্রকাশক সাউন্ডবাংলার স্বত্ত্বাধিকারী মোমিন মেহেদী, সাংবাদিক শান্তা ফারজানা, ঢাবি সমাজকল্যাণ অ্যালামনাই ফোরামের সেক্রেটারী জুবায়দুর রহমান সৌরভ ও ক্যামব্রিয়ান স্কুল এন্ড কলেজের উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আনিসুর রহমান মীর এসময় উপস্থিত ছিলেন। ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টারের আলোকিত জীবন ও আদর্শ নিয়ে আরও অনেক গবেষণা হতে পারে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।