পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
'বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল বাঙালির নয়, বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্যও প্রেরণার চিরন্তন উৎস।
যে ভাষণেই নিহিত ছিলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বপ্ন। এই ভাষণের রূপায়নেই আজ আমরা পেয়েছি প্রাণের স্বাধীন বাংলাদেশ।'
এই ধরনের লাখো স্মরণ বাণীতে ভাসছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আজ রোববার দিবসটিকে এভাবেই স্মরণ করছেন দেশপ্রেমী জনতা। সেই সাথে স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছেন।
ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব উপলব্ধি করে ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর এটিকে ‘ওয়ার্ল্ড ডকুমেন্টারি হেরিটেজ’র মর্যাদা দিয়ে ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’এ অন্তর্ভুক্ত করেছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি প্রায় ৫০টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। পৃথিবীর এতগুলো ভাষায় যে ভাষণ অনূদিত হতে পারে সে ভাষণের গুরুত্ব কতখানি তা সহজেই অনুমেয়।
৭ মার্চের ভাষণের অনুপ্রেরণা নিয়ে ফেসবুকে মোঃ শাহানারু আলম সানু লিখেছেন, 'বাঙালির ইতিহাসে অনেকগুলো দিন আছে, যা আমাদের মনে রাখতে হবে । ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাষণটি দিয়েছিলেন । ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান-বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐ দিন বজ্রকন্ঠে ঘোষণা করেন—‘এবারের সংগ্রাম, আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।'
মোঃ মোজাম্মেল হোসাইন চৌধুরী লিখেছেন, 'ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ।যে ভাষণেই নিহিত ছিলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বপ্ন। এই ভাষণের রূপায়নেই আজ আমরা পেয়েছি প্রাণের স্বাধীন বাংলাদেশ। এই ভাষণ শুধু বাঙালি জাতির একান্ত ঐশ্বর্য নয়, বরং বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আজ বিশ্বমানবতার ঐশ্বর্য। বিনম্র শ্রদ্ধা হে মহানায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু।জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।'
রনি ইসলাম লিখেছেন, 'পৃথিবীর অনেক ভালো লাগা কথাও আমার শুনতে অনেক সময় অরুচি লাগে। কিন্তু কখনও অরুচি লাগে না ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। আমি যত বারই শুনি তত বারই আমি মুগ্ধ হোই, অনুপ্রেরিত হোই।'
তানিয়া আক্তার লিখেছেন, 'জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭মার্চের ভাষণে গর্জে উঠে বাঙালি। আর এই গর্জনেই অর্জন হয় স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর ৭মার্চের ভাষণেই বাঙালি অনুপ্রাণিত হয়ে মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর বুকে নাম লেখালো স্বাধীন বাংলাদেশ।'
ছড়ার ছন্দে কাজী ফিরোজ মাহমুদ লিখেছেন, '
সংগ্রাম চেতনার বাণী,
বেঁচে থাকুক যুগে যুগে,
একটি তর্জনী একটি স্বাধীন মানচিত্র ,
ইতিহাসের মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমান
জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু''
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।