পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বান্দরবানে প্রতিপক্ষের গুলিতে জেএসএসের সশস্ত্র কমান্ডার ও চাঁদা কালেক্টর উনুমং মারমা নিহতের জের ধরে গোলাগুলিতে ৪ জন নিহত হয়েছে। গত শনিবার রাতে সন্তু লারমার সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএসের মধ্যে দুই পক্ষের গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বান্দরবানের রোয়াংছড়ির মংবাতং এলাকায় সাঙ্গু নদীর তীরে ঐ চার জনের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাওয়া যায়। পরে স্থানীয়রা পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দেয়।
বান্দরবান সেনাবাহিনীর রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল হক পিএসসি ধারণা করছেন, চাঁদা কালেক্টর উনুমং মারমাকে খুন করা। পরে তার লাশ ফেরত না দেয়া। চাঁদার ভাগবাটোয়ারা, আধিপত্য বিস্তার ও অভ্যন্তরীন কোন্দলকে কেন্দ্র করে দলীয় লোকের মধ্যে গোলাগুলিতে ৪ জনকে খুন করা হতে পারে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে সাড়ে ৮ লাখ টাকার চাঁদাসহ বিভিন্ন উপকরণ সামগ্রী নিয়ে ২ জন চাঁদাবাজকে আটকের পর এরা নড়েচড়ে বসে। সেনাবাহিনী পাহাড়ের এ সব চাঁদাবাজ ও সশস্ত্র সন্ত্রাসীকে ছাড় দেয়নি, দেবেনা। এলাকায় সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
বান্দরবান পুলিশ সুপার জেরিন আখতার জানান, গতকাল সকালে রোয়াংছড়ির নদীর পাড়ে চার জনের লাশ পড়ে আছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের কোন আত্মীয় না আসায় এখনো লাশের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত শনিবার রোয়াংছড়ির নয়া পাড়ার কাছে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএস মূল দলের নেতা উনুমংকে হত্যা করে লাশ নিয়ে যায় উক্ত সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ। এ ঘটনায় জেএসএস মূল দলের সন্ত্রাসীরা পরবর্তীতে গত শনিবার রাতে রুমার পাইন্দু এলাকায় অপর গ্রুপের ওপর হামলা চালিয়ে ৪ জনকে খুন করে। পরে তাদের লাশ নৌকায় করে এনে রোয়াংছড়ির মংবাতং পাড়ার সাঙ্গু নদীর পাড়ে রেখে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।