পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসের দাপট ক্রমন্বয়ে কমতে শুরু করেছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃত্যের সংখ্যা কমে আসছে। রোগী কমার ধারাবাহিকতায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় শনাক্তের হার আরও কমেছে। কমেছে মৃত্যুও। টানা তিন দিন ধরে নতুন শনাক্ত রোগী সংখ্যা হাজারের নিচে রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮৯৭ জন এবং এ সময়ে মারা গেছেন ৪ জন।
২৪ ঘন্টায় নতুন শনাক্ত হওয়া ৮৯৭ জনকে নিয়ে দেশে করোনায় এখন পর্যন্ত শনাক্ত হলেন ৯ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৭ জন। আর মারা যাওয়া ৪ জনকে নিয়ে মোট ২৯ হাজার ৩৭ জনের মৃত্যু হলো। করোনা থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭ হাজার ৯৭৬ জন। তাদের নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সুস্থ হলেন ১৮ লাখ ১৪ হাজার ৬৬৫ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ২৪ হাজার ৮৩৭টি এবং নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৪ হাজার ৬০৫টি। দেশে এখন পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক কোটি ৩৪ লাখ এক হাজার ৩৩৯টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ৮৯ লাখ ৬০ হাজার ৮৬৩টি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৭৬টি।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় রোগী শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং এখন পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং মৃত্যুহার এক দশমিক ৪৯ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৪ জনের মধ্যে পুরুষ ২ জন আর নারী ২ জন। তাদের নিয়ে দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত পুরুষ মারা গেলেন ১৮ হাজার ৫৪১ জন এবং নারী ১০ হাজার ৪৯৬ জন। মারা যাওয়া ৪ জনের বয়স ৩১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ২ জন এবং চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগের আছেন একজন করে।
অধিদফতর জানায়, মারা যাওয়া চার জনের মধ্যে ৩ জন মারা গেছেন সরকারি হাসপাতালে এবং বাকি একজনের মৃত্যু হয়েছে বেসরকারি হাসপাতালে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে পৌনে ১১ লাখে। এ সময় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় এরপরই রয়েছে মেক্সিকো, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ইরান ও ব্রাজিল। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪৩ কোটি ৫৭ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫৯ লাখ ৬৭ হাজার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।