পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই ২৬৫ জন নারী ও শিশু (কন্যা) নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ১০৬ শিশু ও ১৫৯ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদ কর্তৃক সংরক্ষিত তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
আজ সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মোট ২৬৫ জন নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ৪৬ শিশুসহ ৭৫ জন নারী ধর্ষণের শিকার হন। এর মধ্যে ৩ শিশুসহ ১২ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার এবং ১ শিশু ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছে। এছাড়াও ৬ শিশুসহ ৮ নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। এক শিশুসহ ৪ নারী শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন। ১ শিশুসহ তিনজন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ফেব্রুয়ারিতে এসিডদগ্ধের শিকার হয়েছেন একজন। পাঁচ শিশুসহ আটজন উত্যক্তকরণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে এক শিশুসহ দুজন উত্যক্তের কারণে আত্মহত্যা করেছেন। ১৩ শিশু ও নারী অপহরণের শিকার হয়েছে। দুজনকে পতিতালয়ে বিক্রি করা হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২১ জন, এর মধ্যে সাতজনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১ শিশুসহ ১২ জন। বিভিন্ন কারণে ১০ শিশুসহ ২৯ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও ১৫ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ১২ শিশুসহ ৩৭ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
ছয় শিশুসহ ১৩ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও তিনজন আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এক শিশুসহ সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছেন পাঁচজন। বাল্যবিবাহের ঘটনা ঘটেছে তিনটি। উল্লেখ্য, গত জানুয়ারি মাসে ২৭২ জন (১৬৬ নারী ও ১০৬ কন্যাশিশু) নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হন বলে জানিয়েছিল বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।