পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘জয় বাংলা’কে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসাবে স্বীকৃতি দেয়ার সিদ্ধান্তে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় আনন্দ মিছিল করেছে উপজেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ পরিবার। আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি সকালে কলেজ কমপ্লেক্স থেকে এ আনন্দ মিছিল ও র্যালি বের করা হয়। এসময় বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়।
জানা যায়, হাইকোর্টে রায়সহ ২০২০ সালে জাতীয় সংসদে "জয় বাংলা" কে জাতীয় স্লোগান করার প্রথম প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন বাংলাদেশ সরকারের সাবেক আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী, কুমিল্লা-৫ বুড়িচং ব্রাহ্মণপাড়ার কৃতিসন্তান, সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু এমপি। আনন্দ মিছিল ও র্যালিতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, আলোর ফেরিওয়ালা, সমাজসেবক ও বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী, কলেজের অধ্যক্ষ মো. আলতাফ হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মানস কুমার রায়, প্রভাষক নেছার আহম্মেদ, প্রভাষক বশির আহম্মেদ ভূইয়া, প্রভাষক শহিদুল ইসলাম, হুমায়ন কবির, প্রভাষক লিপি সরকার, শরীরচর্চা শিক্ষক নজরুল ইসলামসহ কলেজের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
গত রবিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে "জয় বাংলা"কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দু'একদিনের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি, সভা সেমিনারে, সমাবেশে "জয় বাংলা" স্লোগান ব্যবহার করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।