পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইভ্যালির ভাড়া বাড়ির মালিক শেখ সালাউদ্দিন আহমেদকে রিটের বিবাদী হিসাবে পক্ষভুক্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তাকে ইভ্যালি পরিচালনা বোর্ড ও অডিট কমিটিকে সহযোগিতা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া রিটকারী ফরহাদ হোসেনকে নিয়ে ফেসবুকে আপত্তিকর পোস্ট রেকর্ডভুক্ত করেছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে ভবন মালিকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ মাহসিব হোসাইন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ভবন মালিককে তলব করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ইভ্যালির এমডি মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের নামে থাকা শেয়ারের ৫০ শতাংশ শেয়ার রাসেলের শ্বশুর-শাশুড়ি ও তার ভায়রাকে হস্তান্তর করার বিষয়ে অনুমতি দেন হাইকোর্ট। আইজি প্রিজনকে এ বিষয় সহযোগিতা করতে বলেন আদালত। তবে শেয়ার হস্তান্তরের পর নতুন গ্রহিতার আদালতের অনুমতি ছাড়া শেয়ার হস্তান্তর করতে পারবেন না। তারা হাইকোর্টের গঠিত বোর্ডের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন। এ বিষয় অডিট কর্তৃপক্ষকেও সহযোগিতা করতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলায় রাসেলের শ্বশুর-শাশুড়ি ও তার ভায়রা মামুনুর রশিদকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন আদালত।
গত ৯ ফেব্রুয়ারি ইভ্যালির এমডি মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের কিছু সংখ্যক শেয়ার তার আত্মীয়-স্বজনের নামে হস্তান্তর সহযোগিতা করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ইভ্যালির অন্তর্বর্তীকালিন পরিচালনা বোর্ডকে এ সহযোগিতা করতে বলা হয়। রাসেল ও শামীমার আত্মীয়-স্বজনের মৌখিক আবেদনের প্রেক্ষিতে ওইদিন বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। পরে ব্যারিস্টার সেয়দ মাহসিব হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, ইভ্যালির ম্যানেজিং ডিরেক্টরের শ্বশুর-শাশুড়ি, ভাই-বোন আদালতে সশরীরে হাজির হন। তারা আদালতকে জানান, ইভ্যালি পুনর্গঠনের জন্য তারা কাজ করছেন। যারা ইভ্যালির কাছে টাকা-পয়সা ও পণ্য পাবেন সেগুলো ফেরত দেয়ার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে চান তারা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট একটা নির্দেশনা দেন, যাতে ইভ্যালির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যানের যে শেয়ারগুলো আছে সেগুলোর মধ্যে কিছু সংখ্যক শেয়ার যেন তাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করতে পারেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।