পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, চলতি বছরের শেষ অর্থাৎ ডিসেম্বর নাগাদ বুস্টার ডোজসহ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সবার করোনাভাইরাসের টিকাদান সম্পন্ন হবে। একই সঙ্গে টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে বলেও জানান জাহিদ মালেক।
সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন। দেশের ১৪ কোটি মানুষকে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ লোকের টিকা দেয়া সম্পন্ন হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার ৮২ শতাংশের টিকা দেয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। করোনার টিকার ১০ কোটি প্রথম ডোজ, প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পাওয়া গেছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১০ কোটির মতো টিকা হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করবো পরে সিদ্ধান্ত হবে। সব টিকাই কার্যকর। যে টিকা পাওয়া যাবে সেটা নিতে হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেয়ার কারণে মৃত্যুরহার সেভাবে বাড়েনি, অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে টিকা নেয়ার জন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মানুষ ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি। তবে টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়, সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পরুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার টিকা দেওয়ার লোক খুঁজে পাচ্ছে না। দেশে দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ এখনো টিকা নেননি। সবাইকে দ্রুত টিকা নেয়ার আহ্বান জানান তিনি।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।