পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে নির্দেশনা দিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, মাঠ পর্যায়ে আরও বেশি পরিদর্শন করতে হবে। দফতরে লোকজন টাকা দিয়ে যাবে, এ ধরনের ধ্যান-ধারণা একদম মুছে ফেলতে হবে। বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) নগর ভবনের মেয়র হানিফ অডিটরিয়ামে সার্বিক রাজস্ব আদায়ের পর্যালোচনা সভা ষান্মাসিক রাজস্ব সম্মেলনে কর্মকর্তাদের তিনি এ নির্দেশনা দেন।
মেয়র বলেন, আপনাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও কর্মদক্ষতায় গত অর্থবছরে আমরা ৭০৩ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে পেরেছি। করপোরেশনের ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ রাজস্ব আয়। যে গতিতে এগিয়ে চলেছি, এ বছর আমরা ৯০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে পারবো বলে আশাবাদী। একটি বিষয়ে আমরা ঢাকাবাসীকে নজর কাড়তে পেরেছি, ভরসা দিতে পেরেছি যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আর কোনো ভঙ্গুর সংস্থা নয়। দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ঢাকাবাসীকে সেবা দেওয়ার মত একটি দক্ষ ও যোগ্য প্রতিষ্ঠান।
মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনায় কর্মকর্তাদের কর্মস্পৃহা বাড়াতে নানাবিধ উদ্যোগ তুলে ধরে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, রাজস্ব বিভাগে আমরা নতুন জনবল নিয়োগ করেছি। এরই মধ্যে আমরা জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের কাজ আগামী মাসের মধ্যে শেষ করবো। তারপর বাছাই কমিটির সভা আয়োজনের মাধ্যমে যারা এখনো পদোন্নতি পাননি তাদের পদোন্নতি যেন সুষ্ঠুভাবে নিয়মিত শেষ করতে পারি। কর আদায়ে আরও বেশি দক্ষতা প্রমাণের নির্দেশনা দিয়ে মেয়র বলেন, কর কর্মকর্তা কর্মকর্তা থেকে শুরু করে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা সবাই অত্যন্ত দক্ষ। সুতরাং যে সব ক্ষেত্রে সমস্যা দেখবেন, তা তাদের সঙ্গে আলাপ করে, সমন্বয় করে সমস্যাগুলো সমাধান করবেন।
সম্মেলনে কর কর্মকর্তা, লাইসেন্স সুপারভাইজর, রেভিনিউ সুপারভাইজর, বাজার সুপারভাইজর, উপ-কর কর্মকর্তা, রেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্টসহ রাজস্ব বিভাগের সব পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা, প্রধান কর কর্মকর্তা আরিফুল হক, উপ-প্রধান কর কর্মকর্তা মো. শাহজাহান আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।