পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এ বছরের জানুয়ারিতে ১০৬ কন্যাশিশু নির্যাতন এবং ১৬৬ জন নারী নির্যাতনের শিকার হওয়ার ঘটনাসহ মোট ২৭২ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ১৩টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদ। মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানা যায়।
মহিলা পরিষদ জানায়, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ২৭২ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৭০ জন। যাদের মধ্যে ৩৯ জন কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার, ৬ জন কন্যাশিশু দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার, ১ জন কন্যাশিশু ধর্ষণের পর হত্যা ও ২ জন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যার শিকার হয়েছে। এ ছাড়াও ৫ জন কন্যাশিশুসহ ১০ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে।
মহিলা পরিষদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একজন কন্যাশিশুসহ ৩ জন শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে। ৩ জন কন্যাশিশুসহ ৫ জন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে।
এ ছাড়া এসিডদগ্ধের শিকার হয়েছে ২ জন। ১২ জন কন্যাশিশুসহ ১৬ জন উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে। ৬ জন কন্যাশিশুসহ ১০ জন অপহরণের শিকার হয়েছে।
যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৮ জন। এর মধ্যে ১ জন কন্যাশিশুসহ ১২ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে চার কন্যাশিশুসহ মোট ১৩ জন। বিভিন্ন কারণে ৫ জন কন্যাশিশুসহ ৪৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৬ জন কন্যাশিশুসহ ১৮ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।
মহিলা পরিষদ জানায়, ৬ জন কন্যাশিশুসহ ৪৭ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ১ জন কন্যাশিশুসহ ৪ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ৪ কন্যাশিশুসহ সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে ৬ জন। বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ৪টি। এ ছাড়াও বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে অন্যরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।