পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এসডিজি অর্জনে এবং দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে ২০৩০ সালের মধ্যে শিশুশ্রম নিরসনে ট্রেড ইউনিয়ন ও গণমাধ্যম কর্মীসহ সবাইকে আরো বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখতে একযোগে কাজ করতে হবে। দেশের শিশু শ্রম নিরসনে সরকারের পাশাপাশি সবাইকে আরো বেশি সোচ্চার হতে হবে। আজ সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি নসরুল হামিদ হলে “শিশু অধিকার- মানবাধিকার: শিশুশ্রম নিরসনে ট্রেড ইউনিয়ন ও গণমাধ্যমের ভূমিকা” শীর্ষক মতবিনিময় সভায় ট্রেড ইউনিয়ন ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এ এসব কথা বলেন।
ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশন- বাংলাদেশ কাউন্সিল (আইটিইউসি- বিসি) ও বাংলাদেশ লেবার রাইট্স সাংবাদিক ফোরাম এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। আইটিইউসি- বিসি’র চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি ওমর ফারফ।
এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শ্রমিক নেতা সাকিল আখতার চৌধুরী। আলোচনায় অংশ নেন লেবার রাইট্স সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী আব্দুল হান্নান ও সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, শ্রমিক নেতা শহীদুল্লাহ বাদল ও জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, কোভিড-১৯ এর পরিণতিতে শিশুশ্রমের সংখ্যা বাড়ছে। শিশুশ্রম নিরসণে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাংলাদেশ আইএলও কনভেনশন- ১৩৮ এখনো অনুসমর্থন করেনি। এর আলোকে আইনের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। ২০১২ সালে সরকার কর্তৃক শিশুশ্রম নিরসনে একটি নীতিমালা প্রণীত হলেও নির্ধারিত ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম মুক্ত কর্মক্ষেত্র নিশ্চিত করার লক্ষ্য অর্জনে অগ্রগতি খুবই সামান্য। কর্মক্ষেত্রকে শিশুশ্রম মুক্ত রাখতে মালিক পক্ষের ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরা কোনোভাবেই এ দায় এড়াতে পারেন না। প্রকৃতপক্ষে সরকার, মালিক, শ্রমিক সকলকেই শিশুশ্রম নিরসনে এগিয়ে আসতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।