পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আরেকটি প্রহসনের সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরী হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইনের ব্যাপারে আইনমন্ত্রী এতদিন বললেন, এটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী খেলা দেখালেন, বাঁদর নাচ দেখিয়ে দিলেন। আগে বলছেন এটা করা যাবে না। এখন খসড়া পাস করিয়ে দিলেন। আরেকটি প্রহসনের সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরী করছেন। ভোট ডাকাতরাই তো খসড়া আইন পাস করালেন। অথচ এই আলোচনা ও দাবি জনগণের। কিন্তু সরকার সেটা জনগণের সামনে প্রকাশ করেনি।
জাতীয় প্রেসক্লাবের আয়োজিত এক আলোচনা সভায় গতকাল প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘মাদকের ভয়াবহতা রোধে করণীয়’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করে অ্যান্টি ড্রাগ সোসাইটি।
ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় করে বলে মাদক ও তামাকজাত পণ্যের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয় না। দেশে এই মাদকের বিস্তারের জন্য সরকার দায়ী।
তিনি বলেন, কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে কেউ প্রশ্ন করেছেন, আপনি কেন সরকারি চেয়ারে বসে তামাকজাত পণ্য খাচ্ছেন। যারা দায়িত্বে আছেন, তারাই তো এটার প্রসার ঘটাচ্ছেন। সরকারের উচিত হবে পুলিশ ও সব বাহিনী এবং সরকারি চাকরিতে প্রবেশের আগে প্রার্থীর কোনো প্রকার মাদক ও তামাকের সঙ্গে সম্পর্ক আছে কি না, তা যাচাই করা। কিন্তু এটা তো করা হয় না।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সরকার ডোপ টেস্টে অনেক উৎসাহি। কিন্তু কতজনকে ডোপ টেস্ট করাবেন? সবগুলোতেই সরকারের ভুলনীতি। সরকার তো জনগণের প্রতিনিধি না। সরকার তো নির্বাচিত সরকার না। তাদের এসব জায়গায় কাজ করারও কোনো উৎসাহ নেই।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই-এর সাবেক পরিচালক মো. আফজাল হোসেন, বাংলাদেশ গ্রাম ডাক্তার কল্যাণ সমিতির মহাসচিব আবু ইউসুফ বাদল, জাতীয় তরুণ সংঘের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফজলুল হক, বিবেকের চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।