Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না : প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:০০ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অগ্রগতির অদম্য গতি কেউ থামাতে পারবে না কারণ, এই দেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হয়ে উঠেছে। এই মর্যাদা বজায় রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে সকলকে একযোগে কাজ করে যাওয়ারও আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। বাংলাদেশের এই অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা আর কখনও কেউ কেউ থামিয়ে দিতে পারবেনা, সেভাবেই বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

গতকাল ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) এর ‘ডিএসসিএসসি কোর্স ২০২১-২০২২’ এর গ্রাজুয়েশন প্রদান অনুষ্টানে প্রধান অতিথি’র ভাষণে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মিরপুর সেনানিবাসের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সের এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা উন্নত বাংলাদেশ গড়তে চাই, আর ২০৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতার শতবর্ষ আমরা উদযাপন করবো কাজেই আমাদের নবীন ট্রেনিং প্রাপ্ত অফিসারদের কাছে আমার একটাই আবেদন থাকবে, ’৪১ সালের উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার সৈনিক হিসেবে কাজ করতে হবে। সব সময় মাথা উঁচু করে চলতে হবে এবং দেশ ও দেশের মানুষকে ভালোবাসতে হবে এবং দেশের জন্য নিবেদিত প্রাণ হতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, এখন আর বাংলাদেশকে কেউ অবহেলা করতে পারেনা। বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ^ দরবারে মর্যাদা পেয়েছে। এই মর্যাদা ধরে রাখতে হবে। ঠিক ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করার পর যে সম্মান আমরা আন্তর্জাতিকভাবে পেয়েছিলাম এবং ’৭৫ এর ১৫ আগস্টের পর যে সম্মান আমরা হারিয়েছিলাম, আজকে আবার আমরা সেই সম্মান পুণরুদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছি। সরকার প্রধান আরও বলেন, আমি একটি কথা সকলকে বলতে চাই- এক সময় বাংলাদেশ সম্পর্কে বিদেশে অনেক নেতিবাচক কথা ছিল। তবে, এখনও কিছু কিছু লোক আছে বাংলাদেশ সম্পর্কে বদনাম করতেই বেশি পছন্দ করে। কিন্তু আমাদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের ফলে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা এবং দেশের অভ্যন্তরে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আমরা যে দক্ষতা দেখিয়েছি তার ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বে আজকে উজ্জ্বল হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কথাও অনুষ্ঠানে স্মরণ করিয়ে দেন। শেখ হাসনিা বলেন, আমি অনুরোধ জানাচ্ছি করোনার আবার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দেখা দিয়েছে। কাজেই সকলে স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে চলবেন। নিজেকে ও নিজের পরিবারকে সুরক্ষিত রাখবেন।

ডিএসসিএসসি কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. জুবায়ের সালেহীন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
এবারে প্রতিষ্ঠানটি থেকে ১৮টি দেশের ৪৭ জন বিদেশী কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ পুলিশের ৩ জন কর্মকর্তাসহ মোট ২৫১ জন পিএসসি ডিগ্রী লাভ করেছেন। ‘ডিএসসিএসসি’ এ পর্যন্ত সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর মোট ১২৮টি কোর্স পরিচালনা করেছে এবং ৫ হাজার ৬৮৬ জনকে ডিগ্রি প্রদান করেছে। ৪৩টি দেশের ১ হাজার ২৫৫ জন অফিসার এখান থেকে ডিগ্রি লাভ করেছে।

২০০৮ সাল থেকে পরপর তিনদফা নির্বাচনে জয়লাভের পর প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন যুগোপযোগী সশস্ত্র বাহিনী গঠনের লক্ষ্যে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাস্তবায়নের নানাবিধ পদেক্ষেপের উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন করছি। ২০১৬ সালে ‘বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার’ প্রতিষ্ঠা করেছি। জাতির পিতা প্রণীত প্রতিরক্ষানীতিকে যুগোপযোগী করে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষানীতি, ২০১৮’ প্রণয়ন করেছি। এ্যারোস্পেস ও এভিয়েশন বিশ^বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি এবং ’৯৬ সালে যখন সরকারে আসি তখনই ‘বিপসট’ প্রতিষ্ঠা করে দেই। পাশাপাশি সিএমএইচগুলোকে অত্যাধুনিক হাসপাতালে রূপান্তরিত করি এবং আরো অনেকগুলো মেডিকেল কলেজ তৈরী করে দেই।

সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ দমনে তাঁর সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণের প্রসঙ্গ টেনে জাতির পিতার রেখে যাওয়া পররাষ্ট্রনীতি- ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়’- এর আলোকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় পুণর্ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন, আমরা আমাদের এই নীতিমালার কারণে সমগ্র বিশ্বে আজ একটা সম্মানজনক অবস্থান সৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছি।

তিনি এ প্রসঙ্গে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান এবং তাদের মিয়ানমারের নিজ ভূমিতে ফিরে যাবার বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবার কথাও উল্লেখ করেন। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কারো সাথে যুদ্ধ করবো না কিন্তু আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত এলে আমরা চুপ করে থাকবোনা। সেটা নিশ্চয়ই আমরা প্রতিরোধ করবো বা প্রতিবাদ করবো- সেভাবেই আমরা আমাদের সশস্ত্রবাহিনীকে গড়ে তুলেছি।

দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যে কোন জাতীয় প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ শিকারে প্রস্তুত থাকেন এবং সহযোগিতা করে থাকেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছেন। আমরা আবারো সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে গৌরবের স্থানটি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের এসডিজি বাস্তবায়নের আলোকে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা এবং ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নেয়ার প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন । আন্ত:বাহিনী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ডিএসসিএসসি’র উন্নয়নে তার সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা-প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে উচ্চমানের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি সদস্য আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন হবে। কেননা আমি সকলের পদবি পরিবর্তন থেকে শুরু করে অনেক কাজ করে দিয়েছি। যাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমানতালে আমাদের প্রতিটি সদস্য চলতে পারে সে ব্যবস্থাটাই করে দিয়েছি।

নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সঙ্গে ‘সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজ কোর্স ২০২১-২০২২’ সফলভাবে পরিচালনা ও স¤পন্ন করায় প্রধানমন্ত্রী ডিএসসিএসসি কমান্ড্যান্ট এবং সকল অনুষদ সদস্য ও সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

তিনি সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে আরো বলেন, সবসময় বিশে^ মাথা উঁচু করে সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে চলার মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। কারো কাছে হাত পেতে নয়, আমাদের যা সম্পদ আছে তাই দিয়ে আমরা নিজেদেরকে বিশে^ মর্যাদাশীল করে গড়ে তুলেছি এবং আমরা আরো গড়ে তুলবো, সামনে এগিয়ে যাব।



 

Show all comments
  • ম নাছিরউদ্দীন শাহ ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ১:৩৫ এএম says : 0
    আপনার ভীশনারি লিডারশিপ বিষ্ময়কর উন্নয়ন অগ্রগতি এবং আন্তর্জাতিক চ‍্যালেঞ্জ। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের মাঝেই দেশের পরিচিতি আত্মমর্যাদাশীল মর্যাদাবান বাংলাদেশের প্রতিষ্টাতা আপনি। উন্নয়ন অগ্রগতির শক্ররা দেশে বিদেশে গভীর ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে শক্তিশালী অপ্রতিরোধ‍্য গতিতে এগিয়ে যাবে দেশ বাংলাদেশ পেয়েছেন বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের একজন কে দক্ষিণ এশিয়ার লৌহমানবী বিশ্ব মানবতার নেতৃত্বে মানবতার মা আপনি।রোহিঙ্গাদের উপরে মিয়ানমার গনহত‍্যা ধ্বংসযজ্ঞ আগুনের লেলিহান শিখার ভয়ংকর পরিস্থিতি লক্ষ লক্ষ নারী শিশুদের বৃদ্ধ যুবকের জীবন বাচানোর জন্যে। আপনি ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রযোজনে একবেলা খাব আমরা। বিশালাকার জীবন বাচানোর মাতৃত্বের কাজের একমাত্র পুরুস্কার ছিল শান্তিতে নোবেলজয়। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে শতভাগ নিশ্চিত সম্মান মর্যাদার হতে বাংলাদেশের মানুষ বঞ্চিত হলো। ঐক্যবদ্ধ জাতি শৃংখলায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক পরাশক্তি হবে। বিশ্বব‍্যাংক বিভিন্ন পরিসংখ্যান তাই বলেছেন। কিছু সংখ্যক মানুষ বিদেশনির্ভর বিদেশের মাঠিতে ফ্রি ষ্টাইলে জঘন্যতম ভাষায় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন ইউটিউবে। এই চ‍্যানেল বন্ধ করা ফরজ হয়ে গেছে রাষ্ট্রের প্রযোজনে।শান্তি শৃংখলা প্রযোজনে। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতির প্রযোজনে। অনেক কিছুর সমাদান হবে এই ফ্রি ষ্টাইলে জঘন্যতম গালগল্প মিথ্যাচারের ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ হলে। গভীর শ্রদ্ধা শত সহস্রাধিক বার আপনার ভীশনারি লিডারশিপ পদ্ধাসেতুর নিয়ে আন্তর্জাতিক দাতা গোষ্ঠীকে বিশ্ব ব‍্যাংক আইএমএফ কে বলেছিলেন পদ্ধাসেতু বাংলাদেশের অর্থদিয়ে হবে। বঙ্গবন্ধুর তেজুদিপ্ত রক্তের স্রোতধারা সেতুর উপর বঙ্গবন্ধুর জীবন্ত দুটি অমূল্য সম্পদ আপনি আপনার স্নেহময়ী বোন দির্শমান সেতুর উপরে। এটিই বাংলাদেশের নেতৃত্বের গৌরব উজ্জল দৃষ্টান্ত। বিদুৎ চাহিদায় পরিপূর্ণ রুপপুর পারমানবিক প্রকল্প মেট্রো রেল উন্নয়নের বিশালাকার কর্মযজ্ঞ বিষ্ময়কর অগ্রগতিতে বিশ্বের মাঝে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ‍্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন। গোটা পৃথিবী মহামারীতে আক্রান্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি ও দেশের মানুষের জীবনের নিরাপত্তার আপনার লিডারশিপ গোটা পৃথিবীতে প্রশংসনীয় হয়েছে। মানবিক টিকা কার্যক্রম সুচিন্তিত শৃংখলা সুন্দর দায়িত্বশীল পরিবেশে হওয়া উচিৎ দেশ ও জাতির রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা কাছে জেনে নিবেন হাজার হাজার শিশু কিশোর কিশোরীদের রাস্তায় দাঁড়িয়ে অপরিকল্পত টিকা দিচ্ছেন। মানবিকতার গুরুত্বপূর্ণ জীবন মৃত্যুর মত কাজ টিকা কর্মসূচি। আপনার বিশালাকার সাফল্যের কাজের জন্যে আদশ‍্য পরিকল্পনা নাই কেন? আপনার দীর্ঘায়ু সুস্বাস্থ্য কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে। আমিন।
    Total Reply(0) Reply
  • Faysal Mahmud ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৩:৪৪ এএম says : 0
    বাংলাদেশের এই অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা আর কখনও কেউ কেউ থামিয়ে দিতে পারবেনা, সেভাবেই বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Bijoy Roy ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৩৯ এএম says : 0
    সবার তো উন্নয়ন হয়েছে,তবে আমাদের দিকেও একটু নজর দিন
    Total Reply(0) Reply
  • MD Jashim Talukder ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৪১ এএম says : 1
    জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় হোক শেখ হাসিনার
    Total Reply(0) Reply
  • Monirujjaman Khan ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৪৬ এএম says : 1
    সচেতন জনগণ দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নে অবশ্যই আনন্দিত হবে। আমরা কৃতজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আপনি একের পর এক দেশের উন্নয়ন করছেন। আর অসচেতন মানুষ অকৃতজ্ঞ-ই হবে। দেশের উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে শেখ হাসিনা সরকারকেই প্রয়োজন। মহান আল্লাহ্ আপনাকে সুস্থতা এবং নিরাপত্তার সাথে দেশ পরিচালনা করার তৌফিক দান করেন। আমিন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Quader Miah Ratan ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৪৯ এএম says : 1
    ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Najmul Hosain ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৫০ এএম says : 1
    জাতির জনকের অনুপস্থিতিতে তিনিই আজ বাংলাদেশ। তিনি বিশ্বনন্দিত রাষ্ট্রনায়ক; আগামীর ভাবনায় দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, সিদ্ধান্তে অবিচল, সুশাসনে ইস্পাত-কঠিন, মমতায় কুসুম কোমল, উদারতায় আকাশ-সমান, মানবতায় মাতৃসম। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার প্রতিচ্ছবি তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
    Total Reply(0) Reply
  • কামরুল হাসান ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৫১ এএম says : 0
    কাজের গুনগত মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি কাজগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারলে আরও ভালো ফলাফল দিত।
    Total Reply(0) Reply
  • ইসরাত জাহান ইরা ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৫১ এএম says : 1
    Best Wishes Honorable Prime Minister Sheikh Hasina... Joy Bangla Joy Bongobondhu.
    Total Reply(0) Reply
  • Rasel Khan ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৫২ এএম says : 0
    Bangladesh has achieved an unimaginable success in the socio-economic index as a result of Sheikh Hasina's tireless work over the past 12 years.
    Total Reply(0) Reply
  • Riman Kabbo Ovi ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৫৩ এএম says : 1
    প্রানের নেত্রী বিশ্ব নন্দিত জননেএী শেখ হাসিনা আপনার সকল উন্নয়ন ও কর্মকাণ্ড দেশ ও মানুষের কল্যানে নিবেদিত হউক। আপনার হাত ধরেই অপ্রতিরুদ্ধ অগ্রগতিতে এগিয়ে চলছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ। জয় বাংলা .....জয় বঙ্গবন্ধু....... জয়তু শেখ হাসিনা।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ