পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার আল-বদর, আল-শামস মিলিতভাবে পরিকল্পনা করে বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ উপলক্ষে পৃথক বাণী প্রদান করেছেন।
সারাদেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়েছে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে তাদের পক্ষ থেকে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান সামরিক সচিবরা। এরপর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জনতার ঢল নেমেছে। সারিবদ্ধভাবে হাতে ব্যানার ও ফুলের তোড়া নিয়ে বিভিন্ন স্তরের মানুষ শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায়ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন স্টাট্যাস দিয়েছেন নেটিজেনরা।
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ্যাড.তারানা হালিম ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির সূর্য সন্তান শহীদদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা।’
আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল লিখেছেন, ‘১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। জাতির সূর্যসন্তান শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।’
‘১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা’ লেখা সম্বলিত একটি পোস্টার শেয়ার করে চিত্রনায়ক জায়েদ খান লিখেছেন, ‘বিনম্র শ্রদ্ধা।’
জাকির হোসাইন লিখেছেন, ‘আজ ১৪ই ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হারানোর দিন। জাতির সূর্য সন্তানদের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। ১৯৭১ সালের এই দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় যখন দ্বারপ্রান্তে, তখন পরিকল্পিতভাবে জাতিকে মেধাশূন্য করতে পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী দেশের বরেণ্য সব ব্যক্তিদের রাতের অন্ধকারে নির্মমভাবে হত্যা করে।’
আর এস রিপন মনে করেন, ‘জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের অবদান ও আত্মত্যাগ বাংলাদেশের প্রতিটি বিজয়গাঁথায় চির অনুপ্রেরণা হয়ে রবে।’
এমডি মাহিন লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের আলো নিভিয়ে দেয়ার ঘৃণ্য প্রচেষ্টায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আর এদেশীয় দোসররা আমাদের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। বিজয় অর্জনের মাত্র দুই দিন আগে পাক হানাদার বাহিনীর অবর্ণনীয় নিষ্ঠুরতার কারণে আমরা হারাই জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের। কিন্তু বাংলাদেশ হার মানে নি, এগিয়ে গেছে বুদ্ধিজীবীদের চেতনার আলো বুকে নিয়ে।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সকল বুদ্ধিজীবীদের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।’
সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার শান্তি কামনা করে নীরা হক লিখেছেন, ‘আল্লাহ যেন সকল শহীদদের শাহাদাতকে কবুল করে নেন এবং তাদেরকে পরকালীন শান্তি দান করেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।