পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নারী বিদ্বেষী, বর্ণবাদী, বিকৃত ও যৌন হয়রানিমূলক বক্তব্য দেওয়ায় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে অপসারণের দাবি জানিয়েছে সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম। সোমবার (৬ ডিসম্বের) গণমাধ্যমে দেওয়া এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি রওশন আরা রুশা ও সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী শম্পা বসু।
বিবৃতিতে বলা হয়, তথ্য প্রতমিন্ত্রী ডা. মুরাদ অনলাইন আলোচনায় বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালদো জিয়া, তার ছেলে তারেক রহমান ও তার নাতনি জায়মা রহমান সম্পর্কে অত্যন্ত অশালীন অশ্রাব্য ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন, যা নারী বিদ্বেষী, বর্ণবাদী, বিকৃতরুচি সম্পন্ন ও যৌন হয়রানিমূলক। এসব মন্তব্য থেকে বোঝা যায়, ভীষণ বিকৃত মানসিকতার অধিকারী এই সংসদ সদস্য।
নেতৃদ্বয় বলেন, নারী বিদ্বেষী বক্তব্যের জন্য ইতোপূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে জেলে যেতে হলেও ডা. মুরাদকে এখনো কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না? এতে করে জনমনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক, তাহলে কী ডাক্তার মুরাদ রাষ্ট্র ও সরকারের প্রশ্রয়েই এ ধরনের মন্তব্য করছেন, বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে চলেছেন? জনগণের এসব প্রশ্ন নিরসনে তারা অবলিম্বে ডা. মুরাদের মন্ত্রীত্ব ও সংসদ সদস্য পদসহ সব ধরনের সাংবিধানিক পদ থেকে অপসারণ দাবি করেন। এমন একটি দায়িত্বশীল পদে অবস্থান করে নারী বিদ্বেষী মন্তব্য করার জন্য শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।